রাতের আকাশে ঝিকিমিকি করে জ্বলছে কত তারা! একটু ভালো করে দেখলে তাদের রঙের পার্থক্য চোখে পড়ে – সাদা, হলুদ, কমলা, নীল আর লালচে তারার দল রাতের অন্ধকারে যোগ করে এক ধরণের প্রাণচাঞ্চল্য। এই দূর আকাশের বাসিন্দাদের ভালোবেসে মানুষ এপিটাফ লিখে গেছে –
“আমরা রাতের অন্ধকারকে ভয় করিনা, নক্ষত্রদের ভালোবাসি বলে। - We have loved the stars too fondly to be fearful of the night”
চাঁদ কিংবা তারা চাইনি, চেয়েছিলাম সূর্যটাকে
যার আলোয় সারা পৃথিবীটা রঙে ভরে উঠে
প্রতিদিনই আসে যে সমস্ত আঁধারের বাধাকে তুড়িতে উড়িয়ে দিয়ে
চেয়েছিলাম সূর্যটাকেই কেননা তার আলোর ঔজ্জ্বল্যে
নিভে যায় সমস্ত চন্দ্র-তারা দিকবিদিক।
যে কোমল সবুজটা
গায়ে মেখে রাখে ঘাস, ক্ষেত, পুকুরের জল, অনিঃশেষ বনানী
তার মাঝখানেই সূর্যটা জ্বলজ্বল করুক,
চেয়েছি সবুজটা জেগে থাকুক ঊজ্জ্বল রৌদ্রে
গত রাতের আকাশ ছিল
গ্রহণ লাগা চাঁদের মত
চোখের ছায়ায় ঘুম জাগানো
আজ সারাদিন বৃষ্টি হলো
মন-বালিকার দহন-ক্ষত
জুড়িয়ে দেয়ার শীত লাগানো
বৃষ্টি থামে মেঘ থামে না
আলোর ঘোরে সন্ধ্যা আসে
আজকে রাতের সব আয়োজন
সূর্য সাধার পূর্বাভাসে।
আজ থেকে চল্লিশ লক্ষ বছর আগে আমাদের পূর্বপুরুষ অস্ট্রালোপিথেকাস অ্যাফারেনসিসরা সূর্যগ্রহণ দেখে অন্য সব পশুপাখির মত ছুটাছুটি শুরু করতো। আজকের বিবর্তিত দিনের ঘটনা সেরকম হবে না। আজ সকালে নীড় থেকে খাবারের সন্ধানে বের হওয়া পাখিগুলো খাবার পেতে না পেতেই আবার নীড়ে ফিরতে বাধ্য হবে। সংশয়ী পাখিরা হয়ত এই আকস্মিক অপচ্ছায়া দেখে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগবে, ছুটোছুটি করতে থাকবে। কিন্তু আমরা স...আজ থেকে চল্লিশ লক্ষ বছর আ
জানি কখনও ভাঙ্গবে না হাড়, মচকাবে
রক্তবৃত্ত যতই আঁক পতাকায়
জানি, কখনও পাবে না সূর্য, ফসকাবে
মহাকর্ষীয় ট্রাক্টরের খবর শুনেই চিন্তাটা মাথায় আসল। এ নিয়ে সার্চ করতে করতে এমন কিছু তথ্য পেলাম যার কথা আগে চিন্তাও করতে পারতাম না। মানুষ নাকি মহাকর্ষীয় বলকে নিয়ন্ত্রণ করে গ্রহাণুর গতিপথ পরিবর্তন করে দিতে পারবে। কল্পবিজ্ঞানেও ...