[justify]জীবনের প্রথম চিঠিটা পেয়েছিলাম যখন ক্লাস ফোরে পড়ি। ঠিক পেয়েছিলাম বলা উচিত না। চিঠিটা আমার শ্রদ্ধেয় ছোট মামাজানের হাতে পড়েছিলো, তিনি সেই সময় বিশেষ ক্ষমতাবলে আমাদের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন। তো যাই হোক, পাড়ার একটা ছেলের কোন কারণে আমার মত ডানপিটে বান্দর মেয়েটাকে খুব মনে ধরেছিলো কেন যেনো। বলার সাহস না পেয়ে, একদিন মেলা সাহস করে একখান একপাতার চিঠি লিখে বসে। তারপর দুরুদুরু বুকে ছুড়ে দিয়েছিলো আমাদের
[justify]সযত্নে প্লেটের ভাতগুলো ময়লার ঝুড়িতে ফেলে দিলাম। প্রায় রাতেই এভাবে খাবার নষ্ট করছি।তারপর সবকিছু ধুয়ে গুছিয়ে, বিছানায় শুতে চলে এলাম।কোনও একটা গল্পের বই পড়তে পড়তে ঘুমানোর অভ্যেসটা কেমন করে যেনো রপ্ত হয়ে গেছে। গল্পের বই হাতে নিয়ে ও আজ নামিয়ে রাখলাম।মাঝেমাঝে আমার ঘরের জানালা দিয়ে তাঁরাভরা রাত দেখা যায়।কিংবা পূর্ণিমার ভরা চাঁদ যেদিন আমার জানালা দিয়ে উঁকি দিয়ে আলোয় ভরিয়ে ফেলে ছোট্ট রুমটা, ব
নীল অস্ফূট কণ্ঠে ডাকি যে নাম
অবিশ্রাম বর্ষণের বেগে
করি যাকে আলিঙ্গন
নিরুত্তর আবেগে,
অচেনা হেমন্তের পড়ন্ত বিকেলে
ঝরা পাতার শিরায় শিরায় আঁকি যে নাম
তার হেঁয়ালি উচ্চারণে
মুক্ত হল মন্ত্রিত বন,
শীতের আগমনে
ঝরা পাতার মৃত্যু হল-
ফাগুনের দস্তাবেজে লক্ষ নামের ভিড়ে
অনন্তকাল র’বে এখন বাকি সে নাম …