জনমানসে মায়ের আশীর্বাদের দৈবী ক্ষমতায় বিশ্বাসটা যে কেবল অনুমান মাত্র নয় তা কিছু পরেই এর প্রকাশ থেকেই প্রমাণিত হয়। এই প্রকাশের বিষয়টিও মেয়েদের হাতেই হয়েছিলো। বহুকাল থেকেই বাড়ির মেয়েরাই কাঁথায়, কাপড়ে সেলাইয়ের ফোঁড়ে ছবি এঁকে এসেছে। সেই মেয়েরাই যখন শিক্ষিত হয়ে উঠতে শুরু করলো তখন বিভিন্ন ছবির সাথে সাথে তাদের সুঁই-সুতোর সেলাইয়ের মাধ্যমে কিছু কথা বা বাণীও লিখতে শুরু করলো । যেমন দেখি নীরদচন্দ্র বলছেন, কার
আমাদের সেই আদিম যুগের সমাজেও জন্মদানের সাথে পুরুষদের সম্পর্ক আবিস্কৃত হয়নি বলেই মা’ই সব সম্পর্কের কেন্দ্রভূমি হয়ে দাঁড়ায়। বংশধারা মায়ের সূত্রেই প্রবাহিত হতে থাকে। পিতা সম্পর্কিত কোন ধারণাই সে সময় জন্মাবার কথা নয়। সমাজের নেতৃত্ব পুরুষের হাতে থাকলেও সন্তানের রক্ত সম্পর্কিত অধিকারটা মায়ের সাথেই ছিলো। তাছাড়া নারীর সন্তান জন্মদানের ঘটনাতেও নারী বিশিষ্ট হয়েছিলো। পুরুষরা আরেকটা মানুষ সৃষ্টি করতে পারেনা ক