চুমু
---------------
গোলাপি ঠোঁট ঘুমুচ্ছে।
প্রজাপতি ছুঁয়ে যাচ্ছে ছায়া-শরীর;
আয়নায় সব প্রাপ্তি স্পর্শহীন।
জানালায় জোড়া চোখে আজ শুধুই
অভিমান থাকবে;
ছাদে নব্য শালিক জুটি এক হয়ে
শরীর মেলায় আড়ালে।
শৈল্পিক সংজ্ঞা নেহায়াৎই অনুপস্থিত।
পায় না প্রকাশ ঘরের প্রতি টান,
বাবা-মা এর খোঁজ দিতে যে চাপা অভিমান।
কয়টা টাকা , ইকটু আহার সবার প্রতি তাদের আহবান।
ওরা পথের ধারে পরে থাকা অনাথ , এতিম,
দুস্থ শিশু ।
চেয়ে দেখ ছুটছে ওরা তুমার পিছু পিছু।
কয়েছ কি কোন কথা ইকটু খানি আদর মাখা?
জানি বলনি !
দিয়েছ তাড়িয়ে,
যে এসেছিল হতভাগিনী।
আমিও করি অমন,
ভয় হয় সেদিন ভেবে
বিধি মোদের জবাব নিবে যেদিন ।
একটা একটা বিকেলে “অসম্ভব বিষণ্নতা” ভর করে আমাদের; এই মায়াবী পৃথিবীর যাবতীয় উল্লাসকে মনে হয় অসীম অশ্লীলতা। যোজন যোজন মুহুর্তের অইপারে দাঁড়িয়ে মুখ ভেংচ...
[উতসর্গ: নিঝুম]
নিশ্চুপ চুপচাপ
নেই কোনও শব্দ
বাতাসের গতিহীন
সব নিস্তব্ধ।
শিশিরের আলতো
ছোঁয়া ঘাসে পড়েনি
মেঘের আদরে আজ
রবিদাও হাসেনি।
কিচির মিচির রব
পাখি কেউ জাগেনি
তাই হারিয়েছে লয়
ভৈরবী রাগিনী।
আকাশের কালো মুখ
মেঘে মেঘে ...