যেকোন দেশের জন্য বিজ্ঞান গবেষণার উৎকর্ষ কেন প্রয়োজন সেটা বোধকরি খুব ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নাই। দেশের অর্থনৈতিক সাফল্যে, স্বাস্থ্যব্যবস্থা এবং প্রযুক্তিগত উন্নতিতে, নিজস্ব পণ্য উৎপাদনে, দেশের সমস্যা সমাধানে নিজেদেরই অবদান রাখার জন্য, সর্বোপরি সার্বিক উন্নতি সাধন এবং বিশ্বে মর্যাদাবান অবস্থান প্রাপ্তির জন্য উন্নত মানের বিজ্ঞান গবেষণার উৎকর্ষের প্রয়োজন আছে। এই উন্নতি না ঘটিয়ে একটি দেশের সার্বিক
বিজ্ঞান গবেষণায় পরীক্ষার ৯০ শতাংশই ব্যর্থতা। বহুবার চেষ্টা করে কিছু সফল পরীক্ষার কিছু ব্যাখ্যাসক্ষম ফলাফল পাওয়া যায়। ব্যর্থতায় মনোবল ভাঙলে গবেষণা হয়না।
গতকালের ঘটনা। সোবহানবাগে প্লাজা এ আরে সময় প্রকাশনীর একটা শো-রুম আছে। সেখানে বসে আছি। গেছিলাম বিজ্ঞান বক্তা ও লেখক আসিফ ভাইয়ের সাথে। উনি একটা পাণ্ডুলিপি দিবেন। সময়ের মালিক ফরিদ ভাই সেদিন আবার ল্যাপটপ নিয়ে যাননি। এদিকে শো-রুমে কোনো কম্পিউটারও নেই। অগত্যা ফরিদ ভাই আসিফ ভাইকে নিয়ে চললেন পাশের প্রিন্স প্লাজায়। ওইখানে সময়ের ডিজাইন-প্রিন্টিং অফিস। বাইরে শীত রাত্রির ভয়ে আমি শো রুমে থেকেই যাই। তাছাড়া এত্তো এত্তো বই একটু নেড়ে চেড়ে দেখার সুযোগও আমাকে আটকে রাখে। পাক্কা দেড় ঘণ্টা বইয়ের দোকানে বসেছিলাম। একজন পাঠকও ঢুঁ মারেন নি সেখানে (বের হওয়ার সময় একজোড়া যুগল ঢুকবো ঢুকবো করছিল)। মার্কেটে কিন্তু লোকের অভাব
প্রিয় সচল, অতিথি ও পাঠকবৃন্দ,
সচলায়তনে ২০০৮ সালে প্রকাশিত নানা লেখা থেকে বাছাই করে একটি ব্লগ সংকলন প্রকাশিত হবে ২০০৯ এর অমর একুশে গ্রন্থমেলায়। এ উদ্দেশ্যে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি আন্ডারগ্রাউন্ড জঙ্গি সংকলক গ্রুপ (যারা ওয়াকিবহাল মহলে থ্রি বিস্কুটিয়ার্স নামে পরিচিত) তৎপরতা শুরু করেছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে।
নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে বাছাইকৃত লেখার লেখকদের কাছে অন...
অবিনাশী গান
ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন বাংলাদেশ এর সিঙ্গাপুর শাখার পক্ষ থেকে একটি একুশের নিবেদন।
অনেকেই অবিনাশী গান নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, পত্রিকাটি পড়তে চেয়েছেন, কেমন হলো খোঁজ নিয়েছেন -
আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবা...