সত্যব্রত মাঝি। মাঝির পুরো নাম। সবার কাছে ও মাঝি বা মাঝিদা এসব নামেই পরিচিত। আজ উইক এন্ড। ও দেরী করে ঘুম থেকে ওঠেনা। জীবন টা শুরু করেছিল চাটারড ফার্মে কাজ দিয়ে। অনেক জাগায় ঘুরতে হয়েছে। ধরতে হয়েছে ভোরের ট্রেন। তাই সকালে ওঠা ওর বরাবরের অভ্যেস। আজ ও সকাল সকাল উঠে পড়েছে। আট টার মধ্যে স্নান ও সারা। কিন্তু সকাল থেকেই ওর কাল রাতের অভিজ্ঞতা টা মন থেকে যাচ্ছে না। মনে হচ্ছে ও কি কাল স্বপ্ন দেখেছিল। নাহঃ। ব
পশুসমাজে শিয়ালের স্থান খুব একটা সম্মানজনক না হলেও রাত বিরাতে তাদের হুক্কাহুয়ার চিৎকার শুনলে মনে হবে এই বনে একটাই মাত্র প্রাণী -তার নাম শিয়াল। অথচ এই বনে শিয়াল ছাড়াও অগুনতি পশু আছে। হাতি, ঘোড়া, বাঘ ভাল্লুক সিংহ বানর গরু ছাগল সব রকমের পশু বাস করে শান্তিপূর্নভাবে।
চড়ুই পাখি
মুরাদুল ইসলাম
খুব ছোটবেলায় আমি এবং আমার ভাই যখন ক্লাস থ্রি ফোরে পড়ি তখন আমাদের বাসার ভেন্টিলেটরের ফাকেঁ একজোড়া চড়ুই পাখি বাসা বাঁধে।ভেন্টিলেটরের এক ভাঙা অংশ দিয়ে ভিতরে ঢুকে শুকনো খড় পাতা দিয়ে তৈরী করে তাদের বাসস্থান।
দাদী বললেন চড়ুই পাখির বাসা সৌভাগ্যের লক্ষণ।
শতবর্ষ পুরোনো অব্যবহৃত দীঘি। ঘন আঁশটে গন্ধী জলজ আগাছার ফাঁকে ফাঁকে শত শত শাপলা ফুটে থাকে এখনো। পরিত্যক্ত দীঘিতে কেউ আসে না জল নিতে বা গা ধুতে। দীঘির পাড় জুড়ে কবরস্থান। হাজার হাজার মৃত মানুষের হাড় ফসফরাস সরবরাহ করছে মাটিতে। শাপলা তুলতে প্রতিদিন দীঘিতে নামে দ্বাদশবর্ষীয় মুকুল।
আমেরিকান কথা সাহিত্যিক মার্ক টোয়েন কে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছু নেই, স্যামুয়েল ল্যাংহর্ন ক্লিমেন্স লিখতেন মার্ক টোয়েন ছদ্মনামে। যারা “এডভেঞ্চার অব হাকলবেরি ফিন” এবং “এডভেঞ্চার অব টম স্যয়ার” পড়েছেন তাঁদের কাছে একটু অন্যরকম মনে হতে পারে পরিনত বয়সের এই গল্পটি।
এক.
একদিন সকালে একজন জলপরী এসে কড়া নাড়লো দরজায়, তাঁর হাতে একটি ঝুড়ি, বললো- “এই নাও উপহার, যে কোনো একটি পছন্দ করে ন ...
প্রতিদিনকার মতো কাল রাতেও ঘুমাতে ঘুমাতে বেশ রাত হয়ে গেল। যখনি ঘুমাতে যাব, নেভালাম ছড়ানো আলো। নিভু আলো জ্বলতেই দেখি, ছাদের এপাশ হতে ওপাশে দ্রুত দৌড়ে যাচ্ছে একটা মাকড়সা। দেখি আমার মতো চন্দ্রিমাও একই গতিবিধি লক্ষ্য করছে। দুজনের চোখ সেই মাকড়সার দিকে। দ্রুত সরাসরি একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে পৌছে গেল । সাধারনত রাতের অন্ধকারে এত দ্রুত মাকড়সা দৌড়াতে দেখিনি, তার উপর গভীর রাত। প্রায় ...
চারিদিকে লোকে লোকারণ্য, চারিদিক লাল-সাদা ফিতে দিয়ে ঘিরে দিয়েও ভীড়ের ঠেলা সামলাতে পুলিশের কালঘাম ছুটে যাচ্ছে। তবু আম জনতার কাউকেই পুলিশ ধারে-কাছে ঘেঁষতে না দেবার চেষ্টা করেছে। এরমধ্যে সরকারী বেসরকারী টিভি চ্যানেল গুলোর ক্যামেরা সরাসরি ধারাবিবরনী (লাইভ টেলিকাষ্ট) দিয়ে চলেছে। শোনা যাচ্ছে খোদ মন্ত্রী,পুলিশের বড়কর্তা আরো কে কে সব হোমরা চোমর...
এটা একটা সময় নষ্ট করা এমনি এমনি পোস্ট। তাই নিজ দায়িত্বে সময় নষ্ট করুন। যাদের খেয়ে, দেয়ে, সচল পড়ে, ঘুমিয়ে আর কোনোই কাজ নেই তারা এই কুইজটা করতে পারেন।
ঠিক কুইজ নয়, একটা গল্পের মত। আর আপনি হবেন সেই গল্পের নায়ক বা নায়িকা। আগেই বলে রাখছি কুইজটা করার জন্য আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকা থাকা আবশ্যক নয়। স্কুলে থাকতে বান্ধবীদের কাছে শোনা ইংলিশ কাহিনীটা একটু বাঙ্গালী ভাবে লেখার চেষ্টা করছি। ...
অণুগল্প এক:
"আমরা সবাই একসাথে এগিয়ে যাবো। কোন ফাঁকফোকড় রাখবো না। একটা পিপড়েও যেনো আমাদেরকে গলে না বেরুতে পারে! মনে রাখবে সবাই" বললো সর্দার গোছের লোকটি।
"একেবারেই না! কাউকে এগুতে দেবনা সামান্যও। এটা আমাদের বাঁচা মরার লড়াই!' বললো আ...