এইচ.এস.সি পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে বেশ হা-হুতাশ চলছে চারদিকে। এরমধ্যে এবার রাজনৈতিক লাভ-ক্ষতির হিসেবও ঢুকে পড়েছে। অভিভাবক হতাশ, শিক্ষক হতাশ, শিক্ষার্থী বিমূঢ়। কিন্তু এটাকে ফলাফল বিপর্যয় কেন বলবো তা এখনও আমি বুঝে উঠতে পারিনি। অর্ধ লক্ষাধিক জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সর্বোচ্চ মেধাবীদের নিয়ে আমরা কী করবো যখন তার এক দশমাংশও প্রত্যাশামত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারবে না ?
পরীক্ষা নিয়ে আমি প্রায়ই দুঃস্বপ্ন দেখি। এটা যে আমার একার সমস্যা তা নয় বোধহয়, আমার জানামতে আরও অনেকেই দেখেন, ছাত্রজীবনের গণ্ডি তারাও বহু আগেই পেরিয়ে এসেছেন। অথচ আমার এরকম হবার কথা নয়। পরীক্ষার ভয়কে জয় করা শিখিয়ে দিয়েছিলেন বাংলাদেশ রাইফেলস স্কুল ও কলেজের সম্মানিত শিক্ষক-শিক্ষিকাগণ, অনেক আগেই। ক্লাস এইটের বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবার আগের এগারো সপ্তাহে আমাদেরকে এগারোটি মূল্যায়ন পরীক্ষায
[justify]
মামাকে আমি খুব বেশি দিন পাইনি আমার অন্য বোনেদের মত। আমি যখন ক্লাস থ্রি কি ফোরে পড়ি, উনি তখন সরকারী চাকুরী নিয়ে বরিশালের গৌরনদী চলে যান। মাসে একবার কি দুবার ঢাকায় আসতেন, সাথে থাকতো ওখানকার বিখ্যাত মহিষের দুধের দই। মামার আগমনের এই একটাই ভালো দিক ছিল। চাকুরীতে যোগদানের আগের দিন পর্যন্ত আমাদের ব্যাপক জ্বালিয়েছেন মামাজান। বোনের ছেলেমেয়েদের সার্বিক দায়িত্বে থাকা উনি ছিলেন প্রচন্ড রকমের রুটিন-প্রিয় মানুষ।
[justify]
জীবনে আঁতেল কম দেখিনি; কিন্তু আজ যা দেখলাম সেটাকে বোধ করি আঁতলামির চেয়ে বোকামী বলাটাই শ্রেয় হবে। ঘটনা ব্যাখ্যা করার জন্য একটু পেছন থেকে আসি। দেশের বাইরে পড়তে আসার পর অনেক অদ্ভুদ অদ্ভুদ সিস্টেমের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি- ওপেন বুক এক্সাম, টেক হোম এক্সাম, অনলাইন এক্সাম ইত্যাদি। পরীক্ষা ছাড়াও হাবিজাবি অনেক কিছুর কম্বিনেশানের পর পরিসমাপ্তি ঘটে এক একটি কোর্সের। যেমন গত সেমিস্টারে ...
(ফালতু ব্লগর ব্লগর)
কয়েকদিন আগেই আগের সেমিস্টার (ট্রাইমিস্টার) শেষ হলো। ঠিক সময়ে খাতা দেখে জমা দেয়া অসম্ভব বলে মনে হয়েছে এ পর্যন্ত। শেষ যেই খাতার বান্ডিলটা ছিল, সেটা দেখে মনে হল - বেশ কয়েকজন ভরপুর নকল করেছে। ঐ পরীক্ষায় ইনভিজিলেটর কে ছিল সেটা খেয়াল নাই (আমি ছিলাম না); তবে সে সম্ভবত পরীক্ষার গার্ড দেয়ার বদলে নিজের ভাগের খাতা দেখেছে বসে বসে।
এই গ্রুপটার খাতা আগেও দেখেছি দুটো মিডটার্...
প্রথম আলো পত্রিকার 'তেলা মাথায় তেল দেওয়া'র স্বভাবটা ক্রমেই বাড়ছে। আর আনন্দবাজার স্টাইলে 'বাক্যের খোয়াড়' বানানোর লেখক গোষ্ঠীও তারা তৈরি করে রেখেছে। তাই আমাদের, মানে যাদের নামের পাশে কবি,বুদ্ধিজীবী, প্রাবন্ধিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, শিক্ষাবিদ, সাবেক আমলা ইত্যাদি ওজনদার উপাধি নেই , দুএকটা মৌলিক বা মন্তব্যসূচক লেখা পাঠালেও ঠাঁই হয় না কোথাও। কিন্তু প্রথম আলোয় প্রকাশিত লেখার প...
কিছুদিন আগে পর্যন্ত পরীক্ষা পেছানোটা একটা ঐতিহ্যর মত পালিত হত বুয়েটে।প্রতিটি টার্মের ক্লাস শেষে পরীক্ষা আসত আর সবাই জানত পরীক্ষা পেছাচ্ছে।সম্ভবত শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমহোদয়রাও জানতেন ব্যাপারটা।এজন্য আমরা প্রথমে সাদা কাগজে ছাপা...