ভোর চারটা। আমি ঘুমানোর চেষ্টা করছি। মাথাটা কেমন ঝিম ঝিম করছে। মনে হচ্ছে এখনও দৌড়ের উপর, গাড়ি চালাচ্ছি, একবার ডানে আরেকবার বামে ঘুরছি আমি। বালিশে মাথা রেখে মনে হলো বিছানা দুলছে। উঠে যেয়ে এসি ছেড়ে দিলাম, একটা ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা বাতাস বয়ে গেলো ঘরটা জুড়ে। উলটো দিক থেকে গুনতে শুরু করলাম এবার একশো, নিরানব্বই, আটানব্বই, সাতানব্বই...
বেলা এগারোটা। চর আলেকজান্ডার। একটু আগে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা...
[justify]আবারও প্রাচীন পোস্ট।
২০০৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে আমরা কয়েকজন পায়ে হেঁটে পার হয়েছিলাম পৃথিবীর দীর্ঘতম সৈকত। তখন রেওয়াজ ছিলো কোথাও এক্সকারশনে গেলে ফিরে এসে ক্লাবের অন্যান্য সদস্যদের জন্যে মুখরোচক একটি আর্টিকেল লেখার। এই আর্টিকেল পড়ে সেই অভিযানে অংশগ্রহণ করতে না পারা সদস্যরা বেজায় ক্ষেপেছিলেন, পারলে আমাদের ধরে পেটান আর কি। পরে অনেক সময় অতিক্রান্ত হয়েছে, সেই আনন্দময় যাত্রার ...
লেখাটা ২০০৪ সালের অক্টোবরে লেখা। বছরদুয়েক আগে একাধিকবার অনলাইনে প্রকাশিত। এই লেখাটা একাধিক কারণে আমার প্রিয়। প্রথমত, লেখাটা প্রায় এক আসনে লেখা, মাঝখানে শুধু ঘুমিয়েছিলাম একটু। দ্বিতীয়ত, এখন পর্যন্ত এটাই আমার ম্যাগনাম ওপাস (আয়তনের দিক থেকে)। তৃতীয়ত, এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে কারণটা, এমন একটা সময় এ লেখায়