[justify] মোরগ মার্কার উপর সিলটি বসানোর ঠিক আগ মুহূর্তে পরিমন বেওয়া মারাত্মক ধান্ধায় পড়ে গেল। গোলাপি রঙের কাগজে ছাপানো মেম্বারদের জন্য নির্ধারিত ব্যালট পেপার। ব্যালট পেপারের একেবারে নিচে বাম দিকে মোরগ মার্কা ছাপানো থাকবে, ভোট কেন্দ্রে ঢোকার আগে পূব পাড়ার সাবেক মেম্বার জমির শেখ খুব ভালো মতো শিখিয়ে পড়িয়ে দিয়েছে তাঁকে। ছাপ মারার কালি মাখানো সিলটি যেন অন্য কাগজ বাদ দিয়ে মোরগ মার্কাতেই প্রথম ছোঁয়ায়, সে
[justify]
ছেলেবেলায় ছোড়দার নেশা ছিল ডাক টিকেটে।
বড়মামা তখন বিলেতে থাকতেন। কী যেন পড়তেন সেখানে, আফিসিফিয়াস--বলতে গিয়ে আমি গুলিয়ে ফেলতাম।
[justify]
সাতজন ছিলাম আমরা,
এক, দুই,তিন..... ছয়, সাত!
[justify]
[justify]
আমাদের ঠিক উল্টোদিকের হলদেটে তেতলা বাড়ির ডানদিকে থাকতো মায়িশারা।
ফ্ল্যাটগুলো জুড়ে আরো অনেকেই থাকতেন বটে, তবে কেবল এই একটি পরিবারকেই আমি খেয়াল করেছি খুঁটিয়ে! ওরা মানে মায়িশা, ওর মা আর বাবা.. মেয়েটা তখন এট্টুশখানি, প্লে কিংবা কেজিতে পড়ছে বড়জোর!
আমাকেও বলা চলে সদ্য কিশোরী, সেভেনের ক্লাস করা ছেড়েছি বেকায়দায় পিছলে পড়ে পা ভেঙেছে বলে।
মলিনা বেগম স্বপ্ন দ্যাখে, আধখানা চাঁদ ঝুলে আছে পশ্চিম আকাশে। ক্ষীণ আলোর ধারা ছড়িয়ে পড়ছে চারপাশে। একটু ঘোলাটে ধরনের। এই ঘোলাটে ধরন একটা ভৌতিক আবহ এনে দিয়েছে। আর এমন সময় সে কী’না খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে আছে। পায়ের নিচে ধান কাটা ক্ষেত। মলিনা বেগমকে দেখে একটি ইঁদুর পালিয়ে যায়। দূরে কোথাও একটা পেঁচা ডেকে ওঠে। মলিনা বেগম আরো ভয় পান। বুকের ধুকপুকানি বাড়ে। খোলা মাঠটা তার চেনা নয়। আবা...
সেবার ঘরে ফেরার কথা ছিলো না।
কেবল গন্তব্যহীন যাত্রা – ক্রমাগত নিজেদের ছাড়িয়ে শহরের বাইরে।
সেদিন বৃষ্টি ছিলো এবং রোদ – কখনো মেঘলা আকাশ।
আমরা এসব দেখে দেখেই শহরের বাইরে যাই। মনের রোদ আর দমকা হাওয়া সঙ্গী হয় মাধবীর ঘ্রাণে। ভর দু...