চোখের কোটরে জমেছিল কিছু জল,
একটা সকাল কেঁদে কাটিয়েছি
কিছুটা সময় কান্নার ঘোরে পেরেছি বুঝতে
নানান নামের অনেক দামের
জল থাকে চোখে,
চাইলেই তারা নামে না যে-কোন
আনন্দ-শোকে।
চোখের কোটরে জমেছিল কিছু জল,
সারাটা সকাল সেসব জলের
নাম দিই একে একে।
১২.১.১৬ (১০.০০)
ঘরে ঢুকে আলো জ্বালাতেই থতমত খেয়ে যায় অনিক। ড্রইংরুমের সোফায় আয়েস করে লোকটা বসে আছে, সামনে ধোয়া ওঠা চা। অনিককে দেখে সে এমনভাবে হাসে যেন ও তার অতিপরিচিত জন। অথচ অনিক নিশ্চিত, এই লোকের সাথে তার পূর্বপরিচয় নেই! অনিককে ভড়কে যেতে দেখে লোকটা বেশ মজা পায়। হাসতে হাসতেই সে বলে, অনিক সাহেব আসস্লামালাইকুম। তারপর বসা অবস্থাতেই হ্যান্ডশেকের ভঙ্গিতে হাতটা বাড়িয়ে ধরে, আমি কাশেম। মোহাম্মদ আবুল কাশেম।
[justify]ছেলেদের বড় বড় পটলচেরা চোখ দেখলেই আমার ভীষণ দুঃখ হয়, চোখের কি অপব্যবহার, কি অপচয়। মানুষগুলা এই পটলচেরা চোখ নিয়ে সারাক্ষণ কি বিপদেই না থাকে। না পারে কাজল, আইলাইনার, মাশকারা আর আইশ্যাডো দিয়ে চোখগুলাকে সাজাতে, কেবল সারাক্ষণই সেই গরুর মত চোখ নিয়ে ইতস্তত ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে থাকে। আমার প্রায়ই-স ইচ্ছে করে এই ধরনের মানুষ-গুলারে ধরে চোখে একটু কাজল পরিয়ে সাজিয়ে-গুছিয়ে দেই। আগে তাই কর
কারে যেন খুজে ফেরে
উদাসী চোখের নদী।
জানি, সে তুমি।
পৌনঃপুনিক ফিরে আসে বিশ্বাসঘাতক রাত্রির মায়া-
আলেয়ার পিদিম জেলে ডাক দিয়ে যায়
সেইসব রাত্রির কোলাহল!
শুধু তুমি আসনা!
তুমি ডাকনা!
অথচ তোমার তরে কী নিদারুন আর্তি আমার
চোখে,হৃদয়ে,মনে ও মননে;
মস্তিস্কের প্রতি নিউরনে।
১৯/১১/০৯ইং
##আকাশলীনা##
বাঁশ
আঁইক্কাটা ছেঁটে ফেলে
মেখে গাওয়া ঘি
বাঁশ খেয়ে হাঁদারাম
করে হা হা হি।
চোখ
এক চোখ ডানে আর
এক চোখ বাঁয়ে
কী দোষ চোখের, গেলে
মেয়েদের গায়ে !
কেউ কি দেখেছে কোনো
শহরে বা গাঁয়ে
খসে গেছে কোন কিছু
দৃষ্টির ঘা'য়ে ?
(১৭/০৬/২০০৮)