কিছুদিন আগে গেল আমার ছড়া ও ননসেন্সগুরু সুকুমার রায়ের জন্মদিন। আমার অন্ধকার সময়ে যে মানুষগুলো শক্তি যোগান, তাদের একজন তিনি; নিজের মৃত্যুশয্যায় যিনি তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিমের আবোল তাবোল গল্প বলে গিয়েছিলেন। তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর ক্ষমতা আমার নেই, আছে কেবল অনুকরণের ক্ষুদ্র প্রয়াস, আর এই সামান্য উপহার।
ডিসক্লেইমার: কোনো অনলাইন অফলাইনে থাকা যুবক-প্রৌঢ়-বৃদ্ধের সাথে মিল অনভিপ্রেত কাকতাল মাত্র।
কেমন রাগটা লাগে? এর কোনও মানে হয়? এমনিতেই আমি সময় পাইনা, মানে লিখালিখির সময় পাইনা। অন্য যেকারো লেখা পড়লেই মনে হয় ‘আরে এই লেখা তো আমিও লিখতে পারি। এটা কোনও লেখা হলো?’ ভাবি একবার যদি সময় বের করতে পারি শুধু একবার, বেশী না কেবল ১০ মিনিট---তাহলেই হলো। এমন এক লেখা লিখে ফেলবো, সে লেখায় ক্লিক করতে করতে সব পাঠকের তর্জনী ব্যাথা হয়ে যাবে। কমেন্টের পর কমেন্ট পড়বে। আমার এই লিখা নিয়ে বিশ্লেষণ শুরু হ...
পইড়া কঠিন চক্করে
বুঝলো আবু বক্করে
সর্বদা তা' হয়না ভালো
করলে কিছু শখ করে
খুব যে আচানক করে
কইরা বিয়া বক্করে
দেখতেসে তার কইলজাটাতে
উচ্চ বিভব শক করে
বৌটা তাহার মক করে
রাত দিনই হট টক করে
পান থেকে চুন খসলে বলে
নয় সে পরিপক্করে
ঘরটা নিজের লক করে
বইসা ভাবে বক্করে
বিয়ের আগের সেই ব্যাচেলর
লাইফখানাই রক্করে!
বেশ কিছুদিন অফিসে একটু চাপে আছি। তাই ইচ্ছা থাকা স্বত্ত্বেও নতুন লেখা দিতে পারছি না। একটা ছড়া প্রসেসিং এ আছে কিন্তু শেষ হচ্ছে না। এদিকে নীড়পাতায় কিছু একটা দেওয়া দরকার। তাই ননসেন্স সিরিজ এর আরেকটা লেখা দিলাম। সময়কাল নিচে উল্লেখি...