আমাদের পীরগণ
"যাহার কোনো পীর নাই তাহার পীর শয়তান"।
২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের দুই দাবিদারের একজন, কৃতী ব্যবসায়ী ড.
-------------------
এক: সুদ
-------------------
-বাঙালির স্বভাব খুব খারাপ। কেউ উপরে উঠলেই সবাই তাকে ধরে নিচে নামাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে! যে দেশে গুনের কদর নাই, সেই দেশে গুণী জন্মায় না। এখন দেশে যা শুরু হয়েছে!
-ক্যান? হঠাত কইরা এই কথা কৈতাছেন কেন?
ড. ইউনূস আপাত অনাড়ম্বর জীবনযাপনের কারণে তাঁর ভক্তমহলে সমাদৃত। তাঁর গ্রামীণ চেকের পাঞ্জাবি তাঁর পেশাগত সততা ও নিষ্ঠার একটি প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। নোবেলজয়ের অব্যবহিত পরবর্তী সময়ে তিনি শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশের কাছে সমাজসেবা, দেশপ্রেম ও দুর্নীতিমুক্ত নেতৃত্বের আইকন হিসেবে কিঞ্চিৎ প্রতিষ্ঠা পেয়েছিলেন।
সাম্প্রতিক সময়ে খোদ সরকার প্রধান ইউনূস সম্পর্কে রুষ্ট বক্তব্য দিয়েছিলেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ মানুষের চোখে ইউনূসের কার্যক্রম সম্পর্কে সরকারের মনোভাব অনুসন্ধানী না হয়ে প্রতিশোধপরায়ণ হিসেবে বিবেচিত হবার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
[justify][১]
সপ্তসপ্ততিতমে বর্ষে সপ্তমে মাসে সপ্তমী/ রাত্রিভীমরথী নাম নরাণাংদুরতিক্রমা ... সপ্তসপ্ততিতম বৎসরের সপ্তম মাসের সপ্তম দিবসের রাত্রি ভীষণ, কারণ, ইহা দুরতিক্রম, অর্থাৎ সাধারণে এরূপ দীর্ঘজীবী হয় না। ভীমরথী থেকে ভীমরতি।
বৃদ্ধ পুরুষের চিত্তবৈকল্যের একটা কারণ এই বাংলা বাগধারায় আছে - তিনি সাতাত্তর বছর সাত মাস সাত দিনের তক্তা ডিঙিয়েছেন। বাগধারা যদি ঢালাওভাবে নির্দিষ্ট বয়সের লোকের প্রতি নিষ্ঠুর হয়ে থাকে সে দায় বর্তমান লেখকের না। কিন্তু আনন্দেই হোক, বা বার্ধক্যের দানে, এরূপ লোক আচরণ ও ভাষার উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। লোকমানসে এই নিয়ন্ত্রণহীনতা পরিহাস্যকর যৌন ব্যর্থতা দ্বারা সংজ্ঞায়িত।
আমাদের জাতীয় সাহিত্যের লোকপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ ভীমরতিপ্রাপ্ত হয়েছেন।
[justify]টম হেইনম্যানের তথ্যচিত্র ‘ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদে’(কট ইন মাইক্রো ডেট) প্রচারের পরপরেই প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের ভাবমূর্তিতে চিড় ধরে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ওপর যে প্রসন্ন নন সেই সময়ে তাঁর বক্তব্য থেকে বোঝা যায়। ইউনূসকে তিনি দুর্নীতিবাজ আর গরীবের রক্তচোষা বলে অভিহিত করেন। নরওয়ের রাষ্ট্রীয় প্রচারমাধ্যমে প্রচারিত সেই তথ্যচিত্রে ইউনূসের বিরুদ্ধে অর্থের অবৈধ স্থানান্তরের অভিযোগ আনা হয়। কিন্তু
চট্টগ্রামের সম্ভ্রান্ত সওদাগর পরিবারে পিতা দুলা মিয়া সওদাগর ও মাতা সুফিয়া খাতুনের নয় সন্তানের মধ্যে তৃতীয় যে সন্তানটি ১৯৪০ সালের ২৮ জুন এই পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হলো, কেউ কি কল্পনায়ও ভাবতে পেরে...