সৈয়দ মুস্তফা সিরাজের কর্নেল সিরিজের একটা বইয়ে কাক সম্পর্কে দারুণ এক তথ্য পেয়েছিলাম। কাক নাকি তার বাসায় নানা ধরনের টুকিটাকি জিনিস জড়ো করে। যেমন-- ভাঙা চুড়ি, কাঁচের টুকরো, ছোট-খাটো নাট-বল্টু। বইটা যখন পড়ছি তার কিছু দিন আগে খুব কাছ থেকে কাকের বাসার কিছু ছবি তুলেছিলাম। বইটা পড়ার সময় মনে হলো, দেখি না আমার ছবিতে এমন কিছু আছে কিনা। ছবি দেখে তাজ্জব! সত্যিই আমার এই প্রতিবেশী কাক মামারও তাদের বাসায় আজব একটা জিনিস সংগ্রহ করেছেন। পাঠক ছবিতে চোখ বুলিয়ে দেখুন, একটা পেঁচানো ইলেট্রিক তার অবহেলায় পড়ে রয়েছে কাকের বাসায়।
সম্প্রতি বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে নিউজ করছে যে,অচিরেই জি-বাংলা ও স্টার জলসাসহ চ্যানেল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এবং পাখি ড্রেস নিয়ে নানা কাহিনী। আর সাথে সাথে ফেসবুকে এইসব লিংক শেয়ার ও কমেন্টসের হিড়িক পরা শুরু হয়েছে।
ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সিরিয়াল দেখা হয়না তাই এ’ব্যাপারে জানতে অর্ধাঙ্গিনীর দ্বারস্থ হতে হল। সে আবার আমাকে এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ আমাদের গৃহকর্মীর কাছে আমাকে রেফার করল। আমি জিজ্ঞেস করলাম,
বিগত চার শতাব্দী ধরে ঢাকা নগরীর অধিবাসীদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা নানা ধরনের বুনো প্রাণীর অস্তিত্বের জড়িয়ে আছে ওতপ্রোত ভাবে, যার মাঝে কিছু প্রাণী মানববিশ্বে ভয়াবহ বিপদজনক বলেই পরিচিত। যদিও কয়েক শত বছরে ক্রমবর্ধমান শহর তাকে ঘিরে থাকা বুনোজগতের অস্তিত্বকে কোণঠাসা করে ফেলেছে ক্রমাগত। বুড়িগঙ্গার তীরে অল্প কয়েকজন মানুষের অস্তিত্ব নিয়ে স্থাপিত ঢাকা নগরী সতের শতকেও বিশাল অরণ্যে পরিপূর্ণ ছিল, বিশেষ করে শহর