কখনো তাকে দেখা যায় একটা আবছায়া হয়ে ভেসে বেড়াতে, কখনো ধোঁয়াশা, আবার কখনো কখনো সুস্পষ্ট দেখা যায় নিঝুম বিশাল হলওয়ে ধরে যেন শতাব্দী প্রাচীন গীর্জায় কোনো এক ধর্মসেবী ঈশ্বরের স্তুতি গাইতে গাইতে হাঁটছেন।
তার পদচারণা প্রায়শই ধীর স্থির শান্ত, মাঝে মাঝে মনে হয় একাকী বিষন্ন কেউ চলে যাচ্ছে সামনে দিয়ে।
তার নাম গ্রেস কিপারলী। শতবছর আগেই দেহ ত্যাগ করলেও আজো এমন শত শত মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে যারা বিশ্বাস করে তিনি আছেন। দেখা দেন মাঝে মাঝে। কখনও ছেড়ে যাননি ডিয়ারলেকের পাশে ‘ফেয়ারএকরস’ এ তার বিশাল প্রাসাদ ‘কিপারলী ম্যানসন’, হালের ‘বার্ণাবী আর্ট গ্যালারি’।
বাঙালি ভুতের উত্পত্তি, গায়ের রং, ওজন ইত্যাদি কিছু তথ্য জানতে পেরে, জনস্বার্থে তথ্যগুলি সবাইকে জানানো দরকার মনে হল৷
হ্যালো! আমি রাজু বলছি, আচ্ছা আমি কি রুমকীর সাথে একটু কথা বলতে পারি?
এই কে রে হারামীর বাচ্চা, শয়তান মষ্করা করার জায়গা পাওনা বলেই আছাড় দিয়ে ওপাশ থেকে ফোন কেটে দেওয়ার শব্দ শুনতে পেলাম।
আমি তো হতভম্ব, রুমকীর বাড়ীতে এমন অভব্য কেউ নেই বলেই আমার জানা। তাই আবার রি-ডায়াল করলাম। সেই একই ভদ্রলোক, এবার উনাকে যতই বোঝাতে চাই হয়তো আমার নম্বর ডায়াল করতে ভুল হয়েছে কিন...
বেড়ালদের আমি কক্ষনো বিশ্বাস করি না, ওরা হচ্ছে সব ভূতের বাহন৷ কোনটা যে বেড়াল আর কোনটা যে ভূত চেনার তো কোন উপায় নেই তাই সব বেড়ালই থাকত আমার সন্দেহের তালিকায়৷ আর সেই বেড়াল যদি কোন্ক্রমে একবার পায়ের তলা দিয়ে চলে যেতে পারে তা...
১
"সাড়ে ছয়শ ডলার!" - চোখ কপালে উঠল পলাশের। "গতকালই না বলেছিলে সাড়ে পাঁচশ?"
ডেস্কের ওপাশে বসে থাকা ব্রুনেট চুলের মেয়েটার মুখটা সরু হয়ে গেল। "ওয়েল, তোমাকে তো গার্বেজ ফেলার জন্য টাকা দিতেই হবে। আর সিকিউরিটি, ফোন, টিভি সবকিছু মিলে ...