ঢাকায় পা দেবার পর থেকেই সচলাড্ডা চলতেই আছে অবিরাম, প্রথমেই দর্শন মিলল ওডিন দেবতা এবং গর্তবাসী খেকশিয়ালের, তাদের বগলদাবা করে যাওয়া হল রহস্যময় ব্যানার্জী স্যামের আলয়ে, তাকে যখন তখন এমন ব্যানার উপহার দেবার জন্য দুকথা শুনিয়ে আড্ডার সমাপ্তি ঘোষণা করা হল।
[justify]একইসাথে বিখ্যাত (ফটোগ্রাফার) এবং কুখ্যাত (পশুপাখির বিশেষ মুহূর্তের অন্তরঙ্গ ছবি তুলে পাবলিক ডোমেনে অনুমতি ছাড়াই প্রকাশ করার জন্য) ফাহিম হাসানের সাথে ক্লান্ত পায়ে হেঁটে আসছিলাম, সারারাত মুস্তাফিজ ভাই আর সুজন্দার সাথে তৃতীয় দফা জম্পেশ আড্ডা দেয়ার পর। ২০১৩ এর শুরুটা বেশ জমজমাট হল ফাহিমের আগমন উপলক্ষে। আনুষ্ঠানিকতা আমার বরাবর করা হয় না, পহেলা জানুয়ারী বা মহররম যাই হোক না কেন, ছুটি পেলে
কাঠখোদাই থেকে গলির গ্রাফিতি
ডালাস এয়ারপোর্ট থেকে বেরুতেই সারা শরীরের চামড়া প্রতিবাদ করে উঠলো। ইকি গরমরে বাবা, শইল্লে টর্চবাতি মারে কে। তৈলাক্ত ডালাস এইরকম বিশ্রীরকম উত্তপ্ত জানা ছিলনা, তৈলাক্ত সৌদি আরবের মতই অবস্থা। মনে বড় আশা ছিল যাব মদিনা গানের বাউল এখন কোথায় কে জানে, উনি ডিভি নিয়া মার্কিন মুল্লুকে আসলে ডালাসে মুভ করতে পারেন। মদিনার মতই অবস্থা।
[একটা প্রায় গুবলেট প্ল্যান: সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে কোন একদিন কাজের মাঝে হাবুডুবু খেতে খেতে ফেসবুকে একটু ঢুঁ মারতেই ইনবক্সে নূপুরাপুর মেসেজটা চোখে পড়ল পূজোর ছুটির সাথে রেশমি হাওয়ার খোঁজ নিয়ে। আরেকবার সিলেট যাবার জন্যে যখন মনটা আঁকুপাঁকু করতে শুরু করেছে ঠিক এমন সময়ে সিলেট যেতে চাই কিনা জানতে চায়। ঠিক পূজোর ছুটিতে না পারলেও তারপরে ২/৩দিনের ছুটি ম্যানেজ করে নেয়া যায় এটুকু ভেবে ...
আজকে কোনোমতে অফিস শেষেই জ্যাম ঠেলে বাসায় ফিরেই কান্ধে ক্যামেরা নিয়ে দৌড় লাগালাম নজু ভাইয়ের বাসায়। যেতে যেতে ভাবছিলাম,আমিই মনে হয় সবার পরে যাচ্ছি। নজু ভাইয়ের বাসার নিচে এন্ট্রি খাতায় সাইন করতে গিয়ে চেক করে দেখলাম আমার আগে খুব বেশি পরিচিত নাম নাই। তার মানে আমি দেরি করিনাই।
আড্ডা শুরু হল। এইটা-সেইটা কত গল্প। গল্পের শেষ নাই।
আমার কিট লেন্স নষ্ট। পিচ্চি ৫০ এম এম লেন্সটাই ভরসা। ও...
সেদিন হঠাৎ নজু ভাইয়ের ফোন, " ওই কাউয়া, রিটন ভাইয়ের জন্মদিন। অফিস শেষ কইরা গলায় ক্যামেরা লইয়া আইসা পরেন। মিস কইরেন না। "
কেম্নে মিস করি? ছোটবেলার প্রিয় ছড়াকারের জন্মদিন পালন করব এক সাথে, আবার অনেকদিন পর সচলাড্ডা। পেট টা ভইরা গেলো খুশিতে।
কোনোমতে অফিস শেষেই জ্যাম ঠেলে বাসা থেকে ক্যামেরা নিয়া দিলাম দৌড় নজু ভাইয়ের বাসায়।
গিয়ে দেখি অনেকেই চলে এসেছেন। আড্ডাও জমে গেছে বেশ। তার পর আর ...
[justify]
[ডিসক্লেইমারঃ আজ হয়ে গেলো বর্ষশেষ সচলাড্ডা। ওদিকে সচলাড্ডার ‘টুকিটাকি’ বিশদাকারে বর্ণনা করছেন নজরুল ভাই। তবুও সচলাড্ডা নিয়ে আমার ‘টুকিটাকি’ অভিজ্ঞতা কেন জানি লিখতে ইচ্ছে করছে। লাইভ পরিবেশনার তুলনায় নিতান্তই অখাদ্য, এড়িয়ে গেলেও আমার সচলানুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হবেনা কথা দিচ্ছি। ]
সচলাড্ডার খোঁজ পেলাম গত পরশুদিন খোমাখাতায় রেশনুভাইয়ের কর্মকান্ড দেখে। গ্রুপে ঢুঁ...
বিজয় দিবসের সকালে রাস্তায় নেমে দৌড়ে রিকশা ধরতে ধরতে নিজের উপর বিরক্ত হলাম। এইবার দেরী করে ফেললাম। আরো আগে কেন যে মরার ঘুম ভাংলো না। কুয়াশায় ঢাকা পথে রিকশায় যেতে যেতে অবশ্য বিরক্তিভাব কমছিলো রাস্তার চারপাশের লাল সবুজের ছোট্ট ছোট্ট মিছিল দেখে। দলে দলে সবাই যাচ্ছে ঢাকা ইউনিভার্সিটির দিকে। পরনে লাল-সবুজের কম্বিনেশন। আর হাতে পতাকা। দেখতে বেশ লাগে।
সুহাস ভাই আর রোয়েনারও আসার কথ...
গত সোমবার বিকালে খোমাখাতা মারফত জানতে পারলাম সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ধানমন্ডি লেকের পাড়ে জিয়া চত্তরে সচলাড্ডা হবে। প্রায় ১১বছর ধানমন্ডিতে থেকেও আমি চিন্তা কল্লাম জিয়া চত্তরটা কই? তো চিন্তা বাদ্দিয়া ৬:৩০-এ রাইফেলস স্কয়ারে গিয়ে এনকিদু ভাইরে ফোন দিলাম। উনিও দেখি চিনে না জিয়া চত্তরটা কই! তো যা বুঝলাম সাড়ে ৬টায় আসাটা বৃথা হইছে ৭টার আগে কেউ আসতেছেনা!তবে খুব একটা ক্ষতি হয় নাই কারণ রাইফেলস ...