একাধারে তিনি কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, গীতিকার, চিত্রনাট্যলেখক, নাটক রচয়িতা, প্রবন্ধকার, কলামিস্ট। মানুষটির অনেকগুলো পরিচয়। যেকারণে তাঁকে সব্যসাচী লেখক হিসেবে অভিহিত করা হয়। কিন্তু তিনি নিজে ঠিক কোন পরিচয়ে স্বস্তিবোধ করেন? উত্তরটা সৈয়দ শামসুল হক নামের সব্যসাচীর মুখেই শুনে নেয়া যাক "কবিতা হচ্ছে ভাষার সর্বোত্তম, সর্বোচ্চ, সবচে' সাংকেতিক প্রকাশ। কাজেই যিনি কবিতা লিখেন তাঁকে কবি-ই বলতে হবে, এবং তাঁর অন্য সব লেখা ঐ কবি কাঠামো থেকেই ওঠে আসে।" আগাগোড়া কবিতায় মগ্ন সৈয়দ হকের স্বগোতক্তি," আমাকে যদি আরেকটা জীবন দেয়া হয় আমি শুধু কবিতাই লিখতাম" বোঝা যাচ্ছে, তিনি নিজেকে একজন কবি হিসেবে ভাবতে সবচে' স্বস্তিবোধ করেন। আর স্বস্তি যেখানে, সুখের মতো সৃষ্টিশীলতাও সেখানে বসত গড়ে। দু'হাতে তাই লিখে গেছেন সৈয়দ হক 'সৃষ্টি সুখে উল্লাসে', অজস্র অজস্র কবিতা। চিত্রকল্পের দৃশ্যগত ও ইন্দ্রিয়গম্য দুটি ধারা সৈয়দ হকের কবিতাকে পাঠকের কাছে করে তোলে হৃদয়গ্রাহী, জীবন্ত।
আমি আস্তিক, আমার পরিবার আস্তিক, এবং আমার চোদ্দগুষ্টি আস্তিক ছিলো বলেই জানি। আস্তিকতা হলো ধর্মের প্রতি বিশ্বাস, নাস্তিকতা হলো ধর্মের প্রতি অবিশ্বাস। অধিকাংশ আস্তিক উত্তরাধিকারসুত্রে এবং জন্মগতভাবে। নাস্তিক হয়ে কেউ জন্মায় না, বড় হয়ে নিজস্ব উপলব্ধি, পড়াশোনা, পরিপার্শ্ব ইত্যাদি বিচার করে কেউ কেউ ধর্মে আস্থা হারিয়ে নাস্তিক হয়ে যায়। যারা আস্তিক তাদের কেউ কেউ খুব বেশী ধার্মিক হয়ে যায়, আর কেউ গা বাঁচিয়ে চ
প্রথমেই বলি আমার ব্যক্তিগত প্রাপ্তিটি কি? সেই ক্লাস সেভেনে থাকতে ইন্জিনিয়ারিং ইনিস্টিটিউটে প্রথম “মুক্তির গান” দেখি। আমার কিশোর মনে প্রচন্ড দাগ কেটেছিলো “মুক্তির গান”। বাসায় ফিরে আমি ওই যোদ্ধাদের মত বলতে চেয়েছিলাম, জয় বাংলা। দুর্ভাগ্য আমার, কৈশোর পার হয়ে, যৌবনের শেষ প্রান্তে এসেও আমি দীপ্ত কন্ঠে স্লোগান তুলতে পারিনি। অবশেষে শাহবাগ আমাকে সুযোগ করে দিলো সেই অহংকারি উচ্চারনটির। আমি শাহবাগের কাছে চির-কৃতজ্ঞ।
অনেকদিন আসি নাই বলে বন্ধুদের উদ্বেগ... আমার বিষন্ন অন্তরাত্মা... সুযোগ খুঁজি...
দূরেরর মরুতে নেট সংযোগবিহীন তবুও আমি আছি জানাতে.... "তিতিক্ষা"র পিডিএফ সংযোগ দিয়ে সচল থাকার অপচেষ্টা। ধন্যবাদ।
http://www.esnips.com/doc/a1fefded-1912-4d69-994a-4cf0c964c379/TITIKHKHA-By-Julian-Seddiqi
নামতা
নাহার মনিকা
মেঘের গায়ে এক চিরকুট আলতা থাকুক
লাল না হলেও বেগুনী পিরানটা রাখুক।
আঁকশি দিয়ে ঝুলন্ত রোদ আনবে পেড়ে
অতলান্ত রং সরিয়ে নীল চাদরে…
এক পরত চন্দনে যেই গা ঘষবে
বাতাস সাজায় বাসর, তাতে মুগ্ধ স্বরে
কী শোনাবে … শাস্ত্রীয় গানালাপ সেরে
লহমায় টিপ, ঘোমটা খুলে মেঘের ওড়া।
উল্টো দিনে রোদ ফুরিয়ে বাতাস ক্লান্ত
আকাশে হাক, হাতছানি দেয়
স্বাস্থবতী মেঘ নামান তো…
পূর্ণ বক্ষ, দক্ষ য...
০১.
এই সপ্তাহটা খুবই বিচ্ছিরি কাটছে। কোনো কাজই ঠিকমতো হচ্ছে না। গেলো সপ্তাহ শেষে যে যে প্ল্যান করেছিলাম, তার একটাও করতে পারিনি ঠিকমতো। কোনোটা শুরু করলে...
বেশ আগে, কয় বছর হবে মনে নাই, মুক্তকন্ঠের খোলাজানালায় কবি কমল মমিনের একটি লেখা পড়েছিলাম। আত্নীয়সভা নামে। কলকাতায় সুনীলদের এ রকম একটি সভা আছে। কবি সাহিত্...
সকালে সচলে ঢুঁ মেরেই দেখলাম, আজিজে সচলের বিশাল এক আড্ডা হয়ে গেছে। সচলের সাম্প্রতিক এই সমস্যায় কী করণীয়- তা নিয়ে। আমি থাকি ভার্সিটির হলে। ১০ মিনিটের পথ আজিজ। অথচ আমি জানলাম না এরকম একটি আড্ডার খবর। মনটা খারাপ হয়ে গেল। মনটা আরো খার...