প্রতিবার প্লেনে উঠতে গেলেই মুখোশটা খুলে ফেলি আমি,
তখন আর মনে মনেও বলিনা, ' মৃত্যুরে ডেকেছি আমি প্রিয়ের নাম ধরে '
ভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার পর হঠাৎ করে আমি বুঝে ফেলি
স্বর্গ খুব একটা আহামরি জায়গা নয়, শীতল এবং নিঃসঙ্গ
তার চেয়ে ঢের ভাল আমাদের গ্রামের খেলার মাঠ এবং শহরের অলি-গলি
গ্রামে কিংবা শহরে মানুষের গল্প আছে, আছে কোলাহলের উষ্ণতা।
আজ আমার মন খারাপের রাত,
কল্পনাতে চাইলে আমি আলতো করেই
রাখতে পারি তোমার হাতে হাত।
এক.
তারপর আর কোন কথা বাকি থাকবেনা কোনদিন, তারপর নীরবতা থেকে গেছে পনেরো-আনা --
এক আনা মানুষ বুঝেছো - যতখানি অনুবাদ করেছো- তার বেশী প্রশ্রয় দেবোনা!!
(২৭.০৮.২০১১)
দুই.
ধরে রাখতে শিখিনি, নাকি জোর করলেই হতো?
নাকি অধিকার আদায় করে নিতে হয় নিজের মত---
এই “নিজের মত” বলেই বলে দিতে পারি এখনি-
স্বপ্ন তো ছিল স্বপ্ন না দেখার………….
প্রথম বিকেলে, তোমার কাঠলিচু চোখ
হঠাৎ ধসে পড়ল আমার চোখে
আর স্বপ্নরাও খসে পড়তে থাকল
অবরিাম নৃত্যপটু পাখিদের ডানা থেকে
ক্রমাগত প্রণয়সিক্ত ফুলের সুরভি থেকে
এমনকি কোমর বাঁকিয়ে তারা এল
দুবেলা রান্না করা আটপৌরে গিন্নীদের চোখ থেকেও।
স্বপ্নরা রক্তাক্ত হরিণের ক্ষুর
শিশির ফোটার মতো হাওয়ায়ও মিলিয়ে গেল খুব
[পূর্বলেখঃ
কবিতা বুঝিনা। তাই পড়িনা, লেখার তো প্রশ্নই আসেনা। তবে পদ্য লেখা অতি পছন্দের কাজ, সেগুলো মুঠোফোনের বার্তা হিসাবে পাঠানোর কাজটা আরো পছন্দের।
হঠাত্ কী হলো, একদিন দেখি পাশা উল্টে গেছে! আমাকেই একজন বার্তা পাঠিয়েছে, আধুনিক কবিতা!
উত্তর না দেয়ার অভদ্রতা করার তো প্রশ্নই আসেনা। সাহস করে লিখে ফেললাম ক'লাইন, পাঠিয়েও দিলাম। চললো কদিন এভাবে। নিজের সাফল্যে নিজেই চমত্কৃত।
ক'দ...
পাঠকগণের কাছে বিনীত অনুরোধ-কিছুদিন আগের অচল অবস্থায় ঘোরলাগা সময়ে এ লেখাটি। নিতান্তই মনের খেদ! ভাষার ত্রুটি-বিচ্যুতি মার্জনীয়।
চাষাভূষার গালি
তাল ম...