Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

রাশিয়া

রাশিয়ার উপর অবরোধ কী আদৌ কাজ করছে?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৯/০৭/২০২২ - ১:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পশ্চিমা দেশগুলো অর্থনৈতিক অবরোধের পথে হেটেছে। কিন্তু এতদিন পর এসে সবার মনে একটাই প্রশ্ন-অবরোধ কী যুদ্ধের গতি স্লথ করতে পেরেছে?


হলোডোমর

তানভীর এর ছবি
লিখেছেন তানভীর (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/০৩/২০২২ - ৭:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইউক্রেনে রাশিয়ার সহিংস আক্রমণের বেশ অনেকদিন হয়ে গেলো। হামলার আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ঘোষণা দিয়ে জানিয়েছিলেন "ইউক্রেন কোন সত্যিকারের দেশ নয়"। এটা অবশ্য গোয়েবলসীয় কায়দায় পুতিন ও তার সাঙ্গোপাঙ্গোরা বহুদিন ধরে [url=https://blogs.lse.ac.uk/


‘যে দেশে মানুষ বড়’, সোভিয়েত ইউনিয়নে পল্লীকবি

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৭/২০২০ - ৮:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিয়ে পল্লীকবি জসীম উদদীনের ভ্রমণ কাহিনী ‘যে দেশে মানুষ বড়’ প্রকাশিত হয় ১৯৬৮ সালে। সত্যি বলতে সেই সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নে সরকারি ভাবে যাওয়া হাজার হাজার বিদেশি অতিথির চেয়ে তাঁর অভিজ্ঞতা খুব একটা আলাদা নয়, সোভিয়েত সমাজ ব্যবস্থার জয়গান করানোই ছিল হয়তো সেই সমস্ত দাওয়াত করে নিয়ে যাওয়ার অন্যতম মুখ্য উদ্দেশ্য।


এফ-৩৫ ভার্সেস সু-৫৭ : কোনটি সেরা পঞ্চম প্রজন্মের ফাইটার জেট?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২০/০৬/২০২০ - ২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্ব এখন আকাশযুদ্ধে চতুর্থ প্রজন্ম পেরিয়ে পঞ্চম প্রজন্মে পা দিয়েছে। আর এজন্য অত্যাধুনিক ফাইটার জেট নির্মাণে পরাশক্তিগুলোর মধ্যে রীতিমত প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। আমেরিকার পঞ্চম প্রজন্মের ফাইটার প্লেন এফ-৩৫ এরই মধ্যে প্রাথমিক ঝুট-ঝামেলা পেরিয়ে পুরোদমে উৎপাদন-ব্যবস্থায় প্রবেশ করেছে। শুধু তাই নয়, তারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক এয়ারক্র্যাফটের প্রস্তুতিমূলক অপারেশন সম্পন্ন করে এখন সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে ব্যবহ


পুশকিন ( শেষ পর্ব)

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০৪/২০১৯ - ১১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেরা পুশকিন বিশেষজ্ঞ সের্গেই ফোমিচেভের পিছন পিছনে ভল্টের ভারী দরজা দিয়ে প্রবেশ করি। এক তাকের উপর থেকে চামড়ায় মোটা নোটবই নিয়ে তিনি দেখান লেখা ছাড়াও সেখানে নানা মুখ ও ফিগার আঁকা, যা কবি শব্দের আবেশের বসে আঁকিয়ে ছিলেন। বিশেষজ্ঞ ভদ্রলোক পাতা উল্টাতে উল্টাতে তিনি দেখাতে থাকলেন কোন পাতায় ‘জিপসি’ লেখা, কোথায় ‘ওনেজিন’ যেখানে এক কোণে রাজকীয় তাতিয়ান দাঁড়িয়ে আছে।


পুশকিন ( ২য় পর্ব)

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ১৫/০৪/২০১৯ - ১০:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কবির জন্য নির্বাসনের আইনগুলো কিছুটা শিথিলযোগ্যই ছিল। দুচোখে কৌতূহল এআর আনন্দ নিয়ে পুশকিন ক্রিমিয়ার কৃষ্ণসাগর তীরের বাকচিসারায়ে এক সংস্কার করা প্রাচীন তাতার প্রাসাদ নিয়ে কৌতুকও করেছিলেন। কাছেই এক ঝর্ণার সম্পর্কে এই কিংবদন্তীও শুনেন যে এক গোত্রপতি বৃদ্ধ খান তারই হারেমের এক কুমারীর প্রেমে পড়েন, এবং সম্ভবত এই প্রেমই সেই তরুণীর মৃত্যুর কারণ ছিল, হারেমের কোন মহিলা হিংসার বশবর্তী হয়ে তাকে খুন করে, খান


পুশকিন

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৪/২০১৯ - ২:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গনগনে দুরন্ত আবেগ এবং আফসোস নিয়ে লিখে গেছেন তিনি, রাশান জাতিকে নিজেদের নিয়ে এক রোমান্টিক ইমেজে দেখতে শিখিয়েছিলেন তিনি, এবং এখনো তাদের সবচেয়ে প্রিয় কবির নাম- পুশকিন।


One day in the life of Ivan Denisovich (আইভান ডেনিসোভিচের জীবনের একদিন) - পর্ব - ৭ : A novel by Alexander Solzhensitsyn

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৭/০৭/২০১৭ - ৪:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব = ৭

(পূর্ববর্তী পর্বের লিঙ্ক গল্পের শেষে)

ওরা লম্বা একটা তারের টুকরো ভেঙ্গে নিয়ে এক কোনায় লুকিয়ে রাখলো। সূখোভ কয়েকটা তক্তা পেরেক ঠুকে জুড়ে দিয়ে একটা মই বানিয়ে গপচিককে পাঠালো স্টোভের পাইপটা ঝুলিয়ে দেয়ার জন্য। ছোকড়াটা একেবারে কাঠবেড়ালির মত চটপটে, তরতর করে খাম্বা বেয়ে উঠে দু-একটা পেরেক ঠুকে তার মধ্যে তার জড়িয়ে সেটা পাইপের তলা দিয়ে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে নিল। সে নিজ থেকেই পাইপটার প্রান্তের কাছটায় আবার বেঁকিয়ে দিলো, ছেলেটার উৎসাহ দেখে সূখোভ আর কিছু বললো না। আজকের বাতাসের গতি খুব বেশী না হলেও কাল যে হবে না সেটাতো আর বলা যায় না, আর এই বাঁকানোটা ধোঁয়া বেরুনো রোধ করবে। ভুলে যাওয়া যাবে না যে স্টোভটা সারানো হচ্ছে ওদের সবার নিজেদের স্বার্থেই।


One day in the life of Ivan Denisovich (আইভান ডেনিসোভিচের জীবনের একদিন) - পর্ব - ৬ : A novel by Alexander Solzhensitsyn

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০৪/২০১৭ - ৪:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব = ৬

(পূর্ববর্তী পর্বের লিঙ্ক গল্পের শেষে)

এই বিস্তির্ন তুষার ঢাকা প্রান্তরে জানালার কপাটগুলো তুলে লাগানোর মত কিছু খুঁজে পাওয়া কঠিন। কিন্তু কিল্গাস বললো, “ভান্যিয়া (আইভান নামের সংক্ষিপ্ত রুপ), আমি একটা জায়গার খবর জানি যেখানে দারুন ফেল্টের (Felt : পশম বা লোমকে চেপে তৈরী এক ধরনের মোটা কাপর) রোল আছে যেগুলো ফ্রেমের সাথে জুড়ে ছাদের কাঠামোর অংশগুলো তৈরী হচ্ছে। ওগুলো আমি নিজের হাতে সরিয়ে রেখেছিলাম। চল, ওগুলো চুরি করে নিয়ে আসি।”

কিল্গাস জাতে লাটভিয় কিন্তু রাশান ভাষায় কথাবার্তা বলতে পারে একেবারে স্থানীয়দের মত। ওদের গ্রামের কাছে একটা প্রাচীন মতাদর্শীদের (Old Believers, এরা ১৬৬৬ ইং সনে এই মতাদর্শীরা আদর্শগত বিরোধের কারনে রাশান অর্থোডক্স চার্চ থেকে নিজেদের বিচ্ছিন করে ফেলেছিল) একটা উপনিবেশ ছিল এবং একারনে শৈশব থেকেই তার রাশান ভাষা শেখা হয়ে গিয়েছিল। তার ক্যাম্পের জীবন মাত্র দুই বছরের, কিন্তু এরমধ্যেই সে সব কায়দা-কানুন বুঝে নিয়েছে। এখানে দাঁত দিয়ে কামড়ে আদায় করে নিতে না জানলে কিছুই পাওয়া যায় না। ওর আসল নাম জোহান এবং সূখোভও ওকে ভান্যিয়া বলেই ডাকে।


One day in the life of Ivan Denisovich (আইভান ডেনিসোভিচের জীবনের একদিন) - পর্ব - ৫ : A novel by Alexander Solzhensitsyn

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/০৪/২০১৭ - ৭:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব = ৫

(পূর্ববর্তী পর্বের লিঙ্ক গল্পের শেষে)

১০৪ নম্বর দলটা মেরামত কারখানার একটা বড় ঘরে গেল যেটার জানালাগুলো গত শরৎকালেই ঘসেমেজে চকচকে করা হয়েছে আর সেটাতে ৩৮ নম্বর দলটা কংক্রিটের স্ল্যাব ঢালাইয়ের কাজ করছে। কিছু স্ল্যাব কাঠের ছাঁচের ভেতরে রাখা আর অন্যগুলো তারের জাল দিয়ে পোক্ত করে বানিয়ে দাঁড় করিয়ে রাখা। ছাদটা অনেক উঁচু আর মেঝেটা শুধুই মাটির। জায়গাটা একেবারে হিমশীতল হয়ে থাকতো, যদি না কয়লা জ্বালিয়ে উষ্ণ করে না রাখা হতো, অবশ্য সেটা কর্মীদের জন্য নয়, স্ল্যাবগুলো যাতে তারাতারি জমাট বাধঁতে পারে সেজন্য। সেখানে একটা থার্মোমিটারও আছে। এমনকি রোববারগুলোতেও, কেও যদি কোন কারনে নাও আসে, একজন সিভিলিয়ানকে সেখানে রাখা হয় শুধু উনুনটা জ্বালিয়ে রাখার জন্য। ৩৮ নম্বর দলের লোকেরা স্বাভাবিকভাবেই বাইরের কাউকে উনুনের আশেপাশে বসতে দিতে আগ্রহী না। তাদের দলের লোকেরাই সেটার চারপাশে বসে পায়ে প্যাঁচানোর ন্যাকরাগুলো শুকোচ্ছে। কি আর করা, ওই কোনায় বসা যায়, ওই জায়গাটাও খারাপ না।