গত কয়েকটি দিন ভোর থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্ত ইলিশের ফেরিওয়ালারা পাঁচ মিনিট পরপর হাঁক দিয়ে গেছে । বাতাসে ইলিশের গন্ধ, রাস্তার মোড়ে মোড়ে গলি-ঘুপচিতেও রুপালি ইলিশের হাতছানি। ফেরিওয়ালাকে দাম জিজ্ঞাসা করার সাহস হয় না। তবু মাঝে মাঝে দলবদ্ধ মানুষের উৎসাহে সামিল হয়ে মুখ ফস্কে বেরিয়ে যায় - কত করে কেজি?
হঠাৎ করে বাজারে ইলিশ মাছের হাহাকার লেগে গেছে। একেবারে উধাও। দুয়েকটা যা দেখা যাচ্ছে তাকে জাটকা বৈ আর কিছুই বলতে পারছিনা। কিন্তু এই জাটকার দামটাই আকাশ ছুঁয়েছে ইতিমধ্যে। মধ্যবিত্তের ধরাছোঁয়ার অনেক বাইরে। কিছু কিছু বড় ‘ওয়ান স্টপ’ মলে এই জাটকাটিও নাই। কিন্তু আমার কেন জানি দৃঢ় বিশ্বাস, পহেলা বৈশাখের দুই একদিন আগে ঐ দোকানগুলোতে ঢু মারলে দেখা যাবে থরে থরে সাজানো বড় বড় ইলিশ। দোকানের অন্তপুরির কোন হিমঘরের
সর্ষে ইলিশ নিয়ে মৃদুল'দার ছড়া পড়ে মনে হল, সচলায়তনের কাছে, মৃদুল'দার কাছে, সকল সচল বন্ধুদের কাছে কৃতজ্ঞতা জানানোর এর চাইতে ভাল উপায় আমার হাতের কাছে আর নেই।...