[justify]
সারাদিন প্রচন্ড গরম। একেবারে বাজে রকমের ভ্যাপসা গরম। একটা গাছের পাতাও নড়ে না এরকম সময়ে। প্রচন্ড গরমের বিরুদ্ধে গাছপালাও মনে হয় অহিংস আন্দোলনের উদ্দেশ্যে একেবারে মৌনতা পালন করে। অবশ্য এই দু'হাজার বারো সালে ঢাকা শহরে গাছ আছেই বা কোথায়। এই জায়গাটায় অবশ্য এখনও গাছাপালা আছে বেশ কিছু। ঢাকা শহরের প্রচণ্ড ব্যাস্ততার মধ্যেও এই জায়গাটা একটু অন্যরকম, বিশেষ করে ছুটির দিনে। ইন্দিরা রোড। রাস্তার একপাশে খামারবাড়ি, আরেকপাশে তেজগাঁও কলেজ। ছুটির দিনে কলেজ বন্ধ থাকলে রাস্তাটা বেশ লাগে। যদিও একটু ভেতরে ঢুকলেই চাপা গলি আর ভাঙ্গা রাস্তায় জমে থাকা কাঁদাজলের জঞ্জাল, হার্ডওয়ারের দোকান। তারপরেও এই রাস্তাটা সবকিছু থেকে একটু আলাদা।
শেষ হোটেল
“আরো জোরে!” টমি রিভিয়েরা বলে উঠলো। “আরো জোরে!”
“৮৫ তে আছি” কেলসো ব্ল্যাক বললো।
“পুলিশ আমাদের ঠিক পিছনে,” রিভিয়েরা বললো, “৯০ এ তোল।“ জানলা দিয়ে বাইরে তাকালো। পলায়নরত গাড়ীটার পিছনে একটা পুলিশের গাড়ী। সাইরেনের বিলাপধবনি আর লাল আলোর ঝলকানি দিয়ে যাচ্ছে।
“সামনের সাইড রোড দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছি, “ ঘোঁতঘোঁত করলো ব্ল্যাক। গাড়ীর চাকা ঘুরিয়ে কাঁকর বিছানো আঁকাবাকা পথটাতে মোড় ন...
পালাতে আমাকে হবেই
“এখানে কি করছি আমি?” হঠাৎ করেই অবাক হয় ভাবলাম। প্রচন্ড ভয় পাচ্ছিলাম। কিচ্ছু মনে করতে পারছিলাম না। একটা এটমিক ফ্যাক্টরির আসেম্বলি লাইনে কাজ করছি আমি। শুধু জানি আমার নাম ডেনি ফিলিপ্স। মনে হচ্ছিল এইমাত্র ঘুম থেকে জেগে উঠলাম। জায়গাটা পাহারাদার দিয়ে ঘেরা, প্রত্যেকেই সশস্ত্র। হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে কেউই ছেড়ে কথা বলবে না। আরো কারা জানি কাজ করছে, দেখে মনে হয় যেন জিন...