১.জয়নব বছর বিয়োনি। দশ বছর হলো ওর বিয়ের। একটা বছরও শান্তি পায়নি জয়নব। নারী শরীরের অনুর্বরতা যেখানে অভিশাপ হয়ে দাঁড়ায় সেখানে নিজ শরীরের ধারণক্ষমতায় খুশি না হয়ে সকাল থেকেই নিজেকে অভিশাপ দিচ্ছে জয়নব। মাঘ মাসের এই অসহনীয় শীতের সাথে শরীরের বেকায়দা অবস্থা জয়নবকে আরও অসহায় করে তুলেছে। এই বছর শরীর আর টিকবে না। গত বছরও এমন মনে হয়েছিল জয়নবের। কিন্তু ওর শাশুড়ি সুফিয়া বেগমের নির্বুদ্ধিতার জন্য সে আবারও বেঁচে
সম্প্রতি মানবাধিকার রক্ষার জন্য পুরস্কৃত হয়েছেন আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (আমার উপলব্ধি ঃ আলমগীর যে দলেরই হোক তার কাজ হল বিনোদন দেয়া ! )
যেভাবে বাংলালিঙ্ক দামে পুরস্কার পাওয়া যাচ্ছে তাতে জামায়াতে ইসলামীর বর্তমান সময়ে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়াও বিচিত্র নয় ! বরং সম্ভাবনা আছে ( যে যাই বলুক পুরস্কার তো আম্রিকার হাতেই থাকে ! )
“.........বুকে ভর দিয়ে এগোই, কালো প্রেমে মৃত্তিকার আলিঙ্গনে। এইখানে কাদায় কাদায় দশটি পায়ের ছাপ দিগন্তে দেখায় সূর্যাস্তের পথ। দুপাশে যন্ত্রমূখী মানুষের ভীড়ে আমি পাগল বৃক্ষ আর সবুজের কথা চেঁচাই আপনমনে। কিন্তু কেউ শোনে না, কেউ বোঝে না। রক্তে শীর্ণ প্রলয় আর নখে উদ্ভ্রান্ত আঁচড় তুলে কেউ দ্যাখে না। চোখে পেরেক আঁটে দু-তিন জনে, অল্পদরে বেচে হর্ষ আর তা কিনে গোগ্রাসে গিলতে থাকে বিষন্নদৃষ্টি...
রাতে হাঁটতে হাঁটতে মনে হয়, রাতটা অন্ধকারের জন্য। অন্ধকারের মিউজিয়াম।
রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে যে গাছ আছে অথবা হলুদ বাতি, যারা এই মিউজিয়ামে সবসময়
প্রদর্শিত, তারাও মাঝে মাঝে অন্ধকারে ডুঁব দেয়... মিউজিয়াম তখন একাকী হয়ে যায়,
আরো অন্ধকার হয়ে উঠে।
মিউজিয়ামে, কোনো রাতে একটা মায়াবী চাঁদ এসে আলো দিয়ে যায়, তখন অন্য সব তার আড়ালে লুকিয়ে নেয় নিজেদের। রূপালি হয়ে যায় সব অন্ধকার, মিউজিয়ামের হলুদ ব...
পেয়ারা গাছের একটা সবুজ ডাল
জানালায় উঁকি মেরে আছে
দোল দোল বাতাসের খেলা জানালায়
একটা গোলাপী প্রজাপতি শুধু শুধু ওড়াউড়ি করে
উড়ে চলে যায় - ফিরে আসে ফের - উড়ে চলে যায় - ফের আসে ফিরে
আকাশে জমাট মেঘের আস্তর
শেষ বিকেলের আলো জানালায় আলো-ছায়া আলো-ছায়া খেলে
মাছরাঙার ধ্যান নিয়ে চেয়ে থাকি সময়ের আয়ূর সমান
অনেক আলোকবর্ষ দূরে কোন এক অভিমানী পাখি
গোধূলীর গান গেয়ে যায়
অভিমান ভাঙানোর কেউ যেন নেই ত...