ছাদের উপরে সিঙ্গেল খাটে
দু’ চোখে একটু ঘোর,
ঘোরে ঘোরে কেটে সারা এক রাত
কেটে হয়ে গেলো ভোর।
আকাশটা জুড়ে ছেড়াঁ ছেড়াঁ মেঘ
চাঁদ ঢেকে দিতে চায়,
কিন্তু এমন ষোলকলা চাঁদ
মেঘে কি ঢাকতে পায় ?
স্বপ্নের কোন্ দেশে থেকে যেন
বইছে মাতাল হাওয়া,
চেতনের এক গভীর অতলে
নিশ্চুপে ছুয়েঁ যাওয়া।
দুচোখে আমার স্বপ্নের মদ
ঢালে কোন্ অচিন প্রিয়া,
কি যে জুয়া এক খেলতে চায়
ছেঁড়া ছেঁড়া এ মন নিয়া ...
মোঃ মনির হোসেন। বয়স ২২। বাড়ি নরসিংদী। উচ্চতা ৫ ফুট ৪। শরীর পাতলা। গায়ের রঙ শ্যামলা থেকে কালোর দিকে। গাঞ্জা ছাড়া তেমন কোন বদভ্যাস নাই। পেশায় পকেট মার।
মনির হোসেনের ছোটবেলা থেকেই ক্রিকেট খেলার ঝোঁক ছিলো। কিন্তু বাপে শান্তিতে থাকতে দেয় নাই। স্কুল কামাই দিলেই ফাটানো মাইর। মাঝ খান থিকা মনির হোসেনের স্কুলও হয় নাই, পড়াশুনাও হয় নাই। ১৭ বছর বয়সেই সে পালিয়ে ঢাকায় আসে। কয়েকদিন রিক্সা চ...
জানা ছিলো না
রূপকথার শেষে
জলের স্বাদটা নোনতা হয়ে যায়।
তাই যেখানে ঘাসফুলে
তোমার চুল
সেখানে মেঘেরা থেমে যায়
আর খুব সত্যি হয়ে ওঠে
গোলাপী মলাট-
বাঁধানো একটা রূপকথা।
তারপর-
অপ্সরী যখন রাজকন্যা
তখন উষ্ণতা নয়
চোখের কোণে
জমে থাকে বরফের কবরে
বিসর্জনের আগমুহুর্তের নিঃশ্বাস।
আর
রাজত্ব সহ অর্ধেক রাজকন্যা
অম্লের পেয়ালায়
রসায়নের সমীকরণ মেনে
আনমনে মেশায় এক চিমটি ক্ষার।
রূপকথার শ...
[ইমেজ ক্যম্নে দিতে হয় জানিনা.. সন্দেশের মইদ্যে মনে হয় একটা লিস্টি আসিলো, খুঁইজা পাইলাম না। রেগুলার নিয়মে ট্যাগ করে দিসি.. প্লীজ ভুল হইলে ঠিক কইরা দিয়েন। ]
মাস দুয়েক আগে স্প্রিং ব্রেকে টেক্সাস গেসিলাম। ডালাস একুয়ারিয়ামে তোলা দুয়েকটা ছবি। ক্যামেরাবাজির নূন্যতম দক্ষতা আমার নাই তাই গুনগত মান যাচাই না করার জন্য আগে থেইকা দইন্যাফাতা। মাছের তেমুন ছবি তুলতে পারি নাই.. আলো আঁধারিতে কা...
ঘুমাইনি
তবু বেঁচে আছি ।
আদিম এবং প্রচণ্ড কৃত্রিম
..................................পাপ!
আমি প্রায়শ্চিত্ত করি না।
নির্লজ্জ রাতে
ঘুমাইনি
তবু বেঁচে আছি;
.......................পাপ!
যত্নে কাটা নখের ভিতর
প্যাকেটবন্দি পাপ।
ইচ্ছা ছিল এককালে কবি হব... অনেক ট্রাই করে কিছু অখাদ্য খাতায় বন্দী করসিলাম... তারই একটা
দিগন্তের দিকে হাত বাড়িয়ে
উপলব্ধি বারবার
আরেকবার-
ঐ দূরে সারি সারি
অনেক সবুজ
নীল নীল গাছ আকাশ ছুঁয়ে.. তবু
সন্ধ্যা রাতে আমি
তারা হতে চাইবনা;
বছর বছরের ধরে রাখা জল নিয়ে
গাছের সাথে মিশে যাব.....অণুতে অণুতে
সালোকসংশ্লেষিত হয়ে
ছুঁয়ে দেব রোদ.... সবার শেষে...
খুব দেরিতে...
ধোঁয়ার মাঝে হঠাত্ বুকপকেট হাতড়ে দেখি
অনুভূতিগুলো খোঁড়াচ্ছে।
ছেঁড়া প্যাকেটের গায়ে
একটাই সংখ্যা - শূন্য।
কানে কানে শুনি-
"আমরা এসেছি"
অনেকদিন পর ওদের দেখলাম
ভালো লাগলো।
একটা দুইটা তিনটা পৃষ্ঠা ওল্টায়
হিসাব মেলে না... হিসাব মেলেনা;
উত্তপ্ত ছায়ারা অন্ধকারেই ব্যাভিচার করে চলে
ওদের সতীত্ব নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না।
আটকে রাখা দীর্ঘশ্বাসটা গিলে ফেলে
আমিও মিশে যাই ওদের মাঝে।
ছায়...