ইসরাইল-ফিলিস্তিন খুনোখুনি চলছিলো কিছুদিন আগেই, এখনো চলছে। তবে, এখন কেন জানি সব ঝিমিয়ে গেছে, হ্যাশট্যাগ দেখি না, স্ট্যাটাস দেখি না, কান্নাকাটিও চোখে পরে না। আমি ফেসবুক দেখে মানুষের আবেগটা যদি বোঝার চেষ্টা করি, তবে যা যা পাবোঃ
১। হ্যাশট্যাগ
২। স্ট্যাটাস
৩। বাংলার বুকে ফিলিস্তিনি ভাইদের নিয়ে আসার জন্যে কান্না (সাথে রোহিঙ্গাদের কেন ঢুকতে দেইনা, চিপায় বলে নেয়া)
৪। যুদ্ধে যাবো, জিহাদি হবো (এইটা ফেবুতে বেশি, কাজে কম)
৫। কিভাবে সাহায্য করা যায়, সে উপায় বের করা ইত্যাদি ইত্যাদি
আমি পঞ্চম ব্যাপারটি নিয়ে আগ্রহী, কারণ ওটি সবচেয়ে কার্যকরী হতো এবং কোনভাবে কি সম্ভব?
আজ ফেসবুকে ঢুকে দেখলাম আমার অনেক বন্ধুদের মধ্যে একটি খবর শেয়ার করা আর কমেন্ট করা নিয়ে রীতিমত ঝড় চলছে। খবরটা হল ব্রিটিশ ধর্ম ও সমাজ বিষয়ক মন্ত্রি (Minister of Faith and Communities) এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রি (Senior Minister of State at the Foreign & Commonwealth Office) বারনেস সায়িদা ওয়ার্সি ক্যাবিনেট থেকে পদত্যাগ করেছেন। তার কারন ব্রিটিশ সরকারের গাজায় ইজরাইলি হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয় ভুম
সম্প্রতি ইজরাইল-পরিচালিত বিধ্বংসী হামলায় গাজায় নারী-শিশুসহ অসংখ্য মানুষের প্রাণহানীর প্রেক্ষিতেই এই লেখা। এই নিয়ে ইতিমধ্যেই অজস্র লেখা প্রকাশিত হয়েছে। নতুন করে লেখবার কী আছে! নতুন কিছু লেখার আছে কি না এই নিয়ে আমিও দ্বিধান্বিত বলে পুরনো কিছু নিয়ে খানিকটা পেছন ফিরে দেখা...
অত্যাচারিত মানুষের দূর্দশার রুপ সব সময়েই প্রায় একরকম। গাজায় যে মৃত্যুযঞ্জ চলছে বহুশ্রুত এ গানটি যেন সেসব মানুষের কথায় বলছে। যদিও যে গানটি এখানে উল্লেখ করলাম তা ৭১- এর প্রেক্ষাপটে রচিত। কেবল “একাত্তর”, “পূর্ব বাংলা” এবং “কোলকাতা”, “যশোর রোড” কথাগুলো ইগেনার করে দেখুন এযেন গাজার দৃশ্যেরই এক প্রানস্পর্শী বর্ননা।
যশোর রোড
শত শত চোখ আকাশটা দেখে, শত শত শত মানুষের দল,
যা হচ্ছে গাজায় তাকে সহ্য করা খুব কঠিন। এই ঘটনা পঁচিশে মার্চ কাল রাত্রিতে নিরস্ত্র বাঙালীদের উপর পাক হানাদার বাহীনির ঝাঁপিয়ে পড়ার মতই জঘন্য, বর্বরোচিত এবং কাপুরুষোচিত। আমাদের সৌভাগ্য আমাদের ছিল একটি পরিপক্ক রাজনৈতিক আন্দোলন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মত এক ক্ষণজন্মা নেতা। ওদের দূর্ভাগ্য যে ওদের এর কোনটিই তেমন নয়। ঘরের শত্রু পাকিস্তানের জায়গায় অনেক চতুর ইসরায়েল (সার্...