ইসরাইল-ফিলিস্তিন খুনোখুনি চলছিলো কিছুদিন আগেই, এখনো চলছে। তবে, এখন কেন জানি সব ঝিমিয়ে গেছে, হ্যাশট্যাগ দেখি না, স্ট্যাটাস দেখি না, কান্নাকাটিও চোখে পরে না। আমি ফেসবুক দেখে মানুষের আবেগটা যদি বোঝার চেষ্টা করি, তবে যা যা পাবোঃ
১। হ্যাশট্যাগ
২। স্ট্যাটাস
৩। বাংলার বুকে ফিলিস্তিনি ভাইদের নিয়ে আসার জন্যে কান্না (সাথে রোহিঙ্গাদের কেন ঢুকতে দেইনা, চিপায় বলে নেয়া)
৪। যুদ্ধে যাবো, জিহাদি হবো (এইটা ফেবুতে বেশি, কাজে কম)
৫। কিভাবে সাহায্য করা যায়, সে উপায় বের করা ইত্যাদি ইত্যাদি
আমি পঞ্চম ব্যাপারটি নিয়ে আগ্রহী, কারণ ওটি সবচেয়ে কার্যকরী হতো এবং কোনভাবে কি সম্ভব?
এই একতরফা যুদ্ধবিরতি ইসরাইলের পূর্বপরিকল্পিত, প্লান বি। ইসরাইলি সৈন্য এই মূহুর্তেই গাজা ছাড়ছেনা তার মানে কি? এখন হামাস ইসরাইলি সৈন্যদের আক্রমন করলে এবং রকেট পাঠালে ইসরাইল কি করবে? হামাস কালও ২০ টি রকেট পাঠিয়েছে।
আমার মনে হয় হামাসই প্যলেস্টাইনের মুক্তি আনতে পারে। গত নির্বাচনে বিজয, তাদের জনপ্রিয়তা, যুদ্ধবিরতি পালন এবং দুর্নীতিবিহীন প্রশাশন এ যাবত তাদের কর্মকান্ড একটি সফল ...
যা হচ্ছে গাজায় তাকে সহ্য করা খুব কঠিন। এই ঘটনা পঁচিশে মার্চ কাল রাত্রিতে নিরস্ত্র বাঙালীদের উপর পাক হানাদার বাহীনির ঝাঁপিয়ে পড়ার মতই জঘন্য, বর্বরোচিত এবং কাপুরুষোচিত। আমাদের সৌভাগ্য আমাদের ছিল একটি পরিপক্ক রাজনৈতিক আন্দোলন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মত এক ক্ষণজন্মা নেতা। ওদের দূর্ভাগ্য যে ওদের এর কোনটিই তেমন নয়। ঘরের শত্রু পাকিস্তানের জায়গায় অনেক চতুর ইসরায়েল (সার্...