১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পন করেছে। আমরা স্বাধীন। আনন্দে মাতোয়ারা পুরো বাংলাদেশ। ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের আনন্দ উল্লাসের মধ্যে জল ঢেলে দিল ছোট্ট একটি খবর। মিরপুরের বিহারীরা স্বাধীন বাংলাদেশ মানতে নারাজ। তারা কিছুতেই হার মানবে না। খবর শুনে আমাদের শরীরের রক্ত টগবগ করে উঠল। অপেক্ষাকৃত তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা পারলে তখুনই মিরপুর স্বাধীন করতে ছোটে। কিন্তু হাইকমান্ডের নির্দেশে আমরা যার যার ইউনিট
১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পন করেছে। আমরা স্বাধীন। আনন্দে মাতোয়ারা পুরো বাংলাদেশ। ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের আনন্দ উল্লাসের মধ্যে জল ঢেলে দিল ছোট্ট একটি খবর। মিরপুরের বিহারীরা স্বাধীন বাংলাদেশ মানতে নারাজ। তারা কিছুতেই হার মানবে না। খবর শুনে আমাদের শরীরের রক্ত টগবগ করে উঠল। অপেক্ষাকৃত তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা পারলে তখুনই মিরপুর স্বাধীন করতে ছোটে। কিন্তু হাইকমান্ডের নির্দেশে আমরা যার যার ইউনিটকে
কথা-১
সকাল সাড়ে আটটার মধ্যেই আমাদের র্যালির দলটি মোটামুটি প্রস্তুত হয়ে গেল ব্যানার আর পুষ্পস্তবক নিয়ে। বিভিন্ন বয়সের জনা ত্রিশেক মিরপুরবাসী ‘মনন পাঠচক্রের পাঠাগার -এর পক্ষ থেকে মিরপুর মুক্ত দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেয়ার জন্য সমবেত হয়েছি। মিরপুর ২ নং সেকশনের মসজিদ মার্কেটের কাছ থেকে আমরা যাত্রা শুরু করলাম শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে। মৃদুকণ্ঠে ‘মুক্তির মন্দির সোপা...