বাংলাদেশের সাথে মায়ানমারের আইনি লড়াই চলছে সমুদ্র-আইন বিষয়ক আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে। মামলার শুনানি চলছে, এই বছরের মধ্যেই (হয়ত সামনের মাসেই) রায় জানা যাবে। প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশ ও মায়ানমার দু’বার করে তাদের তরফে কাগজপত্র জমা দিয়েছে, এর পরে মৌখিক শুনানি শুরু হয়েছে। মৌখিক শুনানির প্রথম পর্যায়ে এখন বাংলাদেশের পক্ষের আইনজীবীরা সওয়াল করছেন। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় লেখা থেকে অনেকেই জানেন হয়ত যে বাংলাদেশের সাথে মায়ানমারের সমুদ্রসীমা বিরোধের গুরুত্ব অনেকটা - বিশেষত বাংলাদেশ-মায়ানমার বিরোধপূর্ণ অঞ্চলটিতে গ্যাস পাওয়া যাওয়ার সম্ভাবনা যথেষ্টই।
বাউচার সাহেব বিদায়ের লগ্নে সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছেন, যদি বাংলাদেশ চায় তবে আমেরিকা বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা রক্ষায় সহায়তা করবে।প্রস্তাবটি যে বেশ প্রাসঙ্গিক তা নিয়ে কোন সন্দহ নেই।সাম্প্রতিক সময়ে দাদারা ও বর্মা যেভাবে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় অবাধে অনুপ্রবেশ করছে তা নিঃসন্দেহে উদ্বেগজনক।বিশেষ করে সেখানে যে সম্ভাব্য জ্বালানী মজুদ রয়েছে তাতে ভাগ বসাতেই তাদের এই আস্ফালন।এমত অ...