(এটি মূলত: বিডিনিউজ২৪.কমের জন্য লেখা। কিন্তু আমি পাঠানোর পর পরই এই নিউজটি বের হয় যে কারণে আমার লেখা কিছুটা প্রাসংগিকতা হারায়। তাই ভাবলাম এখানে দিয়ে রাখি।)
সোনায় মোড়ানো ছাত্রলীগের যদি হইতা
দিনেদুপূরে চাপাতি দিয়া তামাম বিশ্বজিতরে টুকরা টুকরা কইরাও
প্রাইমিনিস্টারের হাত থিকা নিতা পারতা শ্রেষ্ঠ সাঁতারুর পুরস্কার;
যদি হইতা ছাত্রদলের কেউ, কাদের মোল্লারে সত্যায়ন দিয়া জিব্রাইলের ডানায়,
লাশের অপেক্ষায় ককটেল ফুটাইতে ফুটাইতে তুমি
পথে প্রান্তরে উড়াইয়া দিতা ম্যাডামের গোলাপী হরতাল
আর খোয়াবে দেখতা হাওয়া ভবনের ম্যাজিক রিয়ালিজম;
অমর একুশে গ্রন্থমেলা বাঙালির প্রাণের মেলা। দেশের সৃজনশীল লেখক পাঠকদের মিলনস্থল এই মেলা। এটা তথাকথিত এবং সকলের জানা একটা কথা। এর সাথে ভিন্নমত পোষণ করবেন এমন কেউ কি আছে এই দেশে, থাকতে পারে?
জহিরুল ইসলাম নাদিম
শহীদ মিনার শহীদ মিনার
সেই যে কবে থেকে
যেমন ছিলে তেমনি আছো
একটুও না বেঁকে!
কেমন করে এমন দৃঢ়
থাকতে তুমি পারো!
ভিত্তি তোমার খুব কি পাকা?
শক্তি কি পাও কারো?
তখন শহীদ মিনার বলে
বলছি ব্যাপার খুলে
শক্তি আমার ভিত্তিতে নয়
শেকড় এবং মূলে।
সেই সে শেকড় ছড়িয়ে আবার
আছে তাদের প্রাণে
যারা ভালবাসায় দিতে
পুষ্পার্ঘ্য আনে!
[justify] কয়েকদিন আগে হিমু একটা ব্লগ লিখেছিল ঢাকাতে দুটো রাস্তার নাম ১৯৭১ এর দুইজন শহীদের নামে নামকরণ করার পরে পাকিস্তান সরকারের প্রতিক্রিয়া নিয়ে। রাস্তা দুটো পাকিস্তান এম্বেসির দুই ধারে হওয়াতে মনে হয় তাদের গাত্রদাহ হচ্ছিল এবং পাকিস্তানে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতকে ডেকে তারা তাদের কড়া আপত্তি জানায়। এই ব্লগে আমি একটা মন্তব্য করি যেটাতে বলেছিলাম যে হিউস্টনেও এর কাছ...
[justify]১৯৫২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি, পুলিশের হাতে ধ্বংস হয় একুশে ফেব্রুয়ারীর স্মরণে নির্মিত প্রথম শহীদ মিনার। সেই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীদের একজন কবি আলাউদ্দিন আল আজাদ তার প্রতিক্রিয়ায় লিখেছিলেন,
‘স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয় কি বন্ধু
আমরা এখনোন চারকোটি পরিবার খাড়া রয়েছি তো’
আজ ২০১০ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী যখন স্বাধীন দেশের মাটিতে স্মৃতির মিনার যখন ভাঙ্গা হয় তখন আমরাও ...
যে আমি দু’কদম হাঁটলেই ভীষণ ক্লান্ত হয়ে যেতাম,
অথচ প্রভাতফেরির উন্মুখ সচল ভীড়ে হাঁটতে হাঁটতে...
এক বিস্ময়কর উত্তেজনায়
একটুও কষ্ট হতো না আমার।
দু’পাশ আগলে রেখে বাবা আর মা,
মনে হতো
মাঠ-ঘাট-নদী-বন বিস্তীর্ণ ধানের ক্ষেত পেরিয়ে
অনায়াসে যেতে পারি হেঁটে- কুয়াশা-সুদূর ওই-
আকাশের নেমে আসা প্রান্ত-সীমায়।
দু’হাতে মুঠোয় ধরা স্মিত-রঙ ফুলের স্তবক-
গুটি-গুটি-পায়ে হেঁটে যাই ছোট্ট আমি,
পাশে বাব...