নিউইয়র্ক শহরের পশ্চিম প্রান্তে যে পুরোনো লাল বাড়ি গুলো আছে তাদের বাসিন্দাদের মধ্যে কিছু সাদৃশ্য রয়েছে। এরা সবাই সাধারণত যাযাবর প্রকৃতির, অস্থির আর ঘড়ির কাঁটার মতো সদা গতিশীল।
আম্মু বার বার বলছিল একটা ঘুম দিতে। দুপুরে খাওয়ার পর ঘুমালে নাকি ছোটদের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। আয়নায় নিজেকে তো প্রায়ই দেখি, স্বাস্থ্য তো ভালই মনে হয়। গাট্টা গোট্টা হাত-পা, গালেও মাংস টাংস আছে খারাপ না। হুহ্ ! দুপুরে ঘুমাতে আমার বয়েই গ্যাছে। ঐ যে আম্মু মনে হয় গোসল করতে ঢুকল। পা টিপে টিপে বের হয়ে গেলে কেমন হয়? ধরা খেলে অবশ্য কান দুইটা আস্ত থাকবেনা! ধুউরর কি আর হবে?? আম্মু বের হবার আগেই নাহয় চলে আসব।
হুঁক্কুঁ (শেষ পর্ব)
দুপুর না গড়াতেই ঘটনাটি অনেকের কানে কানে ছড়ায়ে গেল । সবাই ঘটনাটা বেশ উপভোগ করল। তারা কেউ কেউ নিজে নিজে উচ্চারণ করল - হুঁক্কুঁ। উচ্চারণ করে একা একাই হাসতে লাগল। তিন চার জন মিলে কোরাসও শুরু করল – হুঁক্কুঁ, হুঁক্কুঁ, হুঁক্কুঁ। আহা কী সুন্দের নাম। হাসির একটা রোল পড়ে গেল।
পর দিন মোরের দোকানে এই নিয়ে হাসাহাসি হচ্ছে। ঐ দেখ লিটন যাচ্ছে, লিটনেক ডাকেক, উচ্চেরণ সোয়ি করে ল...