১৯৮০ সাল, পাকিস্তান। প্রফেসর আবদুস সালাম সবেমাত্র পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরষ্কার লাভ করেছেন। তার ছাত্র ড.
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যেদিকেই তাকাই বন্ধু বান্ধব আত্মীয়স্বজন সবাই নাকি হতভম্ব, শেল শকড, বিস্মিত । এ ঘটনা কল্পনাতীত ।
আমার মৌলিক প্রশ্ন ঃ আপনারা কি এতটাই নির্বোধ নাকি এটা আপনাদের ভন্ডামি ?
গত ২/৩ বছর ধরে দেশের ছেলেমেয়েদের কখনো নাস্তিক, কখনো ব্লগার, কখনো হিন্দু, কখনো খ্রিস্টান হবার অপরাধে দিনে দুপুরে রাস্তায় কুপিয়ে মারা হয়েছে । তখন আপনি নিশ্চুপ ছিলেন । তাদের রক্তমাখা নিথর দেহ, সহধর্মিনীর সাহায্যের আকুতি কিছুই আপনাদের নীরবতার দেয়াল ভাঙ্গতে পারেনি । অনলাইনে মৃত ব্যক্তির চরিত্র সনদ খুজেছেন । বিভিন্ন নোংরা আস্তাকুড় ঘেটে বের করেছিলেন একেকবার একেক রকম অজুহাত । সেই সস্তা অজুহাতের কাছে নিজের বিবেক বিক্রী করে শান্তিতে ঘুমিয়েছেন ।
দৃষ্টিপাত এর ডিসি চ্যাপ্টার (Drishtipat DC) আজ দুপুরে ওয়াশিংটন ডিসি শহরের ডুপন্ট চত্বরে অভিজিৎ রায়ের স্মরনে এবং তার হত্যার বিচারের দাবীতে 'Standing with Avijit' নামে এক ইভেন্টের আয়োজন করে। প্রায় ৪০/৫০ জন ভিন্ন ধর্ম/মতালম্বির মানুষের জনসঙ্গমে প্রায় দেড় ঘন্টার এই অনুষ্ঠানে ছিল অভিজিৎ দাকে নিয়ে কিছু স্মৃতিচারণ, বন্যাদির বিবৃতি পাঠ, কিছু জাগরণের গান গাওয়া। পরিশেষে বাংলাদেশে বিগত এক দশকে মুক্তমনা এবং অ
অনেকদিন ধরে অনেক কিছু দেখলাম, জামাতকে লাই দিয়ে মাথায় উঠাতে উঠাতে এখন এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে ওরা এখন আর শুধু চুল টানা আর চর থাপ্পড়ে সীমাবদ্ধ থাকছে না, পুরো মাথা কেটে ফেলার আবদার করা শুরু হয়েছে। আমাদের মহামান্য প্রধানমন্ত্রী এবং তার মন্ত্রী মহোদয়গণ আবার বলছেন তাদের সেই দাবী তারা বিবেচনা করেও দেখবেন। হেফাজতে ইসলামের লোকজন এবং কতিপয় কপট ধার্মিক, ধর্ম প্রেম যাদের কাছে নিউ মডেলের জুতো কেনার মত
রাস্তার পাশে এক টং দোকানে সিগারেট কিনছিলাম। পাশে দাঁড়িয়ে আছে দু'জন খেটে খাওয়া মানুষ। তাদের ঘর্মাক্ত শরীর আর ক্লান্ত চেহারাই বলে দিচ্ছে প্রতিদিনের শ্রমিক তারা। কিন্তু তাদের কথোপকথন কানে আসতেই একটু সতর্ক হলাম, তুলনামূলক অল্প বয়স্ক লোকটি বলছে_
১৯৭৪ সালে পাকিস্তানের সংসদ আহমেদিয়া সম্প্রদায়কে অমুসলিম হিসাবে সরকারীভাবে ঘোষণা করে। রীতিমত আইনে লিপিবদ্ধ করে দেয়া হয় এটা। এর প্রতিবাদে পদার্থবিজ্ঞানী ডঃ আবদুস সালাম চলে যান স্বেচ্ছা নির্বাসনে। মুশকিল হয় যখন ১৯৭৯ সালে আবদুস সালাম নোবেল পুরস্কার পেয়ে বসেন। ধর্মান্ধ জেনারেল জিয়া তখন ক্ষমতায়, সংবিধান পালটে আহমেদীয়াদের উপরে খড়গহস্তে চালাচ্ছে...
গত শুক্কুরবারে (বাদ জুম্মা--?) যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্যানেল তাদের বাৎসরিক একটি রিপোর্ট পেশ করেছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা সমীপে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় সব কিছুর জন্যে একটি করে কমিশন আছে। কিছুদিন পরে যদি 'আন্তর্জাতিক মলত্যাগ ও মুত্র কমিশন' এর কোন রিপোর্ট দেখেন---দয়া করে আশ্চর্য হবেন না।
যাই হোক রিপোর্টের ব্যাপারে ফিরে যাই। রিপোর্টটি হল [url=http://www.uscirf.gov/images/AR2009/ar%202009%20final%20with%20cover.pdf]'Us commission on International religious freedom'(USCIR...