[justify]পরদিন শুক্রবার হওয়ায় আকরাম সাহেবকে অফিসে যেতে হলনা। এমনিতেও উনি অফিসে যেতে পারতেন না। কারন আঙ্গুল বিশ্রীভাবে ফুলে গেছে, সাথে প্রচন্ড ব্যাথা। মেসের যেই ছেলেটা সকালে চা দিয়ে যায়, তাকে তিনি এক মগ কুসুম গরম পানি আনতে পাঠালেন। কুসুম গরম পানিতে আঙ্গুল ডুবিয়ে রাখলে যদি কিছু উপকার হয়। ছেলেটা কুসুম গরম পানির পরিবর্তে টগবগে গরম পানি দিয়ে গেছে। আকরাম সাহেব বামহাতে ঠান্ডা পানির মগ নিয়ে গরম পানির সাথে
[justify]ডিসেম্বরের শেষ, শীতের বিকেল। অফিস থেকে একটু আগেই বেরিয়ে পরলেন আকরাম সাহেব। রাস্তায় নেমে হাত ঘড়িতে দেখলেন চারটা বেজে পঞ্চাশ মিনিট। কালো প্লাস্টিকের বেল্টের ক্যাসিও ঘড়ি, ডিজিটাল ডায়াল। কই মাছের প্রান টাইপের জিনিস। আকরাম সাহেবের ছেলেবেলায় এই ধরনের ঘড়ি সাধারণত ক্লাস ফাইভ বা এইটে বৃত্তি পেলে কিংবা বার্ষিক পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করলে বাবারা ছেলেদের পড়াশোনায় আরও উৎসাহ দেয়ার জন্য কিনে দিতেন। আকরাম স
হঠাত্ বালিশ নিয়ে এতো গবেষণা কেন ? এর পিছনে একটা গল্প আছে ।
মাস দেড়েক আগে আমার ফার্স্ট ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষা চলছিল বিধায় সাত দিন যাবত্ আমাদের সিসিমপুর গোষ্ঠীর দেখা সাক্ষাত্ হয় না । ইকড়ি, শিকু, হালুমকে খুব মিস করছি । অসম্ভব খারাপ লাগছে ইকড়ির জন্য (ইকড়ি আমার একমাত্র বন্ধু, সবচাইতে কাছের জন । আমাদের বন্ধুত্বের কাছে গিলগামেশ আর এনকিদুর বন...
===নিশা===
"সে যেদিন আমার বুকে মুখ গুঁজিয়া ফুঁপাইয়া ফুঁপাইয়া কাঁদিয়াছিল, সেদিনের কথা আমি ভুলি নাই ।...সেই অন্ধকার গভীর রাত্রে সে আর আমি একা ।...তাহার অশ্রুজলে আমার বুক ভাসিয়া যাইতেছে ।.."
"...সেদিন অন্ধকার নয়, সেদিন জ্যোত্স্নায় পৃথিবী ভাসিয়া যাইতেছে । আমাকে বুকের মধ্যে জড়াইয়া যে উন্মাদনা সে প্রকাশ করিয়াছিল, তাহারও ভাষা নাই ।..."
"...কোনদিন তাহাকে কিছু বলি নাই । অথচ তাহার নিত্যসঙ্গী ছিলাম ...
হৈ চৈ। বৃষ্টি নামল আদর হল দোয়েলের ডানার মত , যা ছিল ফসল চলে গেল সেই সুমনের গানে। তুমি গান গাইলে। ব্রুনো ইন্ডিয়া, চিকিৎসা সংক্রান্ত বিভ্রমে বিয়োজিত তার ফুসফুস নিয়ে। কফিল ভাইএর আ্যলবাম সেই ঝুলে রইল, ঋষিকেশ-হরিদ্বারের মত।
শুয়ে পড়ার আগে বইগুলো সরে সরে গেল দিকভ্রান্ত এক বিছানার চাদরের ওভারটেকে সোরগোল, কাঁচা আমের মত রঙে কাটারিভোগ ভাত, ঘুম আসে সে কচি ধ...