কুখ্যাত রাজাকার কাদের মোল্লার একাত্তরে ৩৪৪টা খুনের ঘটনা প্রমাণিত হবার পরেও নামমাত্র যাবজ্জীবন শাস্তি ঘোষণার প্রতিবাদে ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ তারিখ বিকাল সাড়ে তিনটায় ঢাকার শাহবাগে জড়ো হন ব্লগার এবং অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টরা। পরে সেদিন রাত থেকেই এটা কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধী রাজাকারের ফাঁসির দাবীতে সর্বস্তরের মানুষের গণআন্দোলনে পরিণত হয়। সেখান থেকে তোলা কিছু ছবি-
আমার এক গুরজন একদিন আচমকা একটা প্রশ্ন করলেন। তিনি প্রায়ই আচমকা প্রশ্ন করে আমাকে ভড়কে দেন। ভড়কে যাই, কারণ তার প্রশ্নগুলো একটু ভিন্ন ধাঁচের। তাই আপত দৃষ্টিতে প্রশ্ন সহজ মনে হলেও উত্তরটা তত সহজে দিলে চলে না। প্রশ্নের নিরীহ-দর্শনের আড়ালে গভীর কোনো তাৎপর্য লুকিয়ে থাকে, তেমনি উত্তরের ভেতরেও ওই তাৎপর্যের প্রতিফলন চান।
যাক, যে কথা বলছিলাম। তাঁর এদিনের প্রশ্নটা ছিল, ‘বলো তো দুনিয়ার সবচেয়ে হিংস্র প্রাণী কোনটা?’
এই প্রশ্নটা আমাকে বিব্রত করতে পারে নি। ভাবতে হয় নি এক মুহূর্তও। কারণ, তিনি যে উত্তর আশা করেন, তা আমিও বহুকাল থেকে নিজের ভেতরে পুষে রেখেছি। কী জানি, কবে আমার মনে প্রথম উদয় হয়েছিল মানুষই দুনিয়ার সবচেয়ে হিংস্র প্রাণী? অনেকের হয়তো দ্বিমত থাকতে পারে, তবু সবকিছুর বিচারের শেষ রায় কিন্তু মানুষের বিপক্ষেই যায়।
ছিল হয়তো কখনো একটা সময়। রবিবার সকালে পরিপাটি কেতাদুরস্ত অভ্যাগতের ঢল। আঁধার কুলুঙ্গিতে মোমবাতি। হয়তো উপাসনা। হয়তো শুধু কিছু প্রশান্ত নীরবতা। সেই দিন আর নেই।
ডিসক্লেইমারঃ এই পোস্টের কোন ছবি কোন রকম পোস্ট প্রসেসিং করা হয়নাই।
পায়ের তলায় সর্ষে অলা এক পর্যটকের ভয়ে আজকাল সচলে ভ্রমণ ব্লগ দিতে কলিজা লাগে, ডুপ্লিকেট পোস্ট হয়ে যায় কিনা এই আশংকায়। অনেকদিন ধরে নিবিড় পর্যবেক্ষণের পরে ধারণা হইল, উনার পাসপোর্টে সীল ছাপ্পরের বহর দেখে আম্রিকান সরকার নির্ঘাৎ তেনারে সন্ত্রাসী ঠাউরেছে, এখনো এই ভু-খন্ডে পা দিতে পারেন নাই। উনি পোস্ট দেবার সুযোগ পাবার আগেই তাই একখানা পোস্ট ঠুকে দেই এই বেলা ভেবে লেখার সাহস করলাম।
পশ্চিম আফ্রিকায় অবস্থিত আইভরি কোস্ট দেশটি ১৯ টি রিজিয়ন নিয়ে গঠিত। আমাদের দেশের বিভাগ এই দেশে রিজিয়ন নামে পরিচিত। আইভরি কোস্টের একটি রিজিয়নের নাম হল ১৮ মাউনটেন রিজিয়ন। এই রিজিয়নের একটি শহর হল মান।এই রিজিয়নের বানিজ্যক রাজধানী এটি। এখানকার সবার কাছে শহরটি মা হিসেবে পরিচিত।কাউকে মান বললে নাও চিনতে পারেন কিন্তু মা বললে সবাই চেনে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য এই জায়গাটার একটা আলাদা গুরুত্ব আছে।আর সবচেয়ে বড়
শীতের সকালে মফস্বলে যা যা থাকার কথা মোটামুটি সব-ই আছে, নেই শুধু ঠান্ডা আর কুয়াশা। আমারই ভাগ্য খারাপ। উত্তরবংগ আসার আগে কতো জল্পনা কল্পনা করলাম- কাপড় চোপড় এর বস্তা নিয়ে। কতো সংশয়! ভাগ্যিস, শেষ পর্যন্ত আলসেমির জয় হয়েছিল, না হলে এখন শুধু শুধু গরম কাপড় গুলো টানতে হতো।
এইবেলা নদীর কথা না বললে আর শান্তি পাচ্ছি না। কিন্তু মুশকিল হলো কিভাবে বলবো? যতই বলি খুব সুন্দর, মনোমুগ্ধকর, অস্থির কিংবা অদ্ভুত- কিছুতেই তৃপ্তি হয় না। শুধু মনে হয়- হলো না! ঠিক করে বলতে পারলাম না। তাই ভাবলাম চুপ যাই। কিছু ফটুক তুলে দেই- তারপর ঐ বিশেষন গুলো না হয় আপনারাই ঠিক করে নিবেন।
[ধরলা-১]
(ছবি ও লেখা দুটোই অত্যন্ত দুর্বল, ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি কামনা করলাম।)
পরীক্ষা শেষ হল কিছুক্ষণ আগে, ২-৩ ঘণ্টা, তখন বিকেল ফিরছে। রাজ্যের ক্লান্তি কাবু করে ফেলেছে, হঠাৎ মুঠোফনে আর.বি.'র নাম ভেসে উঠল, আমরা বন্ধুমহল আর.বি. ডাকি, (এই নামের পশ্চাতেহাস অজ্ঞাতই থাক আজ!)। ও বললো চলে আসতে, টিকেট কাটতে যেতে হবে, আমি তখন বিস্ময়ঘোরে! জানা ছিল আমরা কোথাও গেলে এমনই হুঁট করে যাই।...