১৮৯১ সালে জন রাড্ রেইনি নামের এক ব্রিটিশ ভদ্রলোক রয়্যাল জিওগ্রাফিক্যাল সোসাইটির মাসিক পত্রিকায় সুন্দরবন নিয়ে একটা প্রবন্ধ ছেপেছিলেন (https://doi.org/10.2307/1800883)। সুন্দরবনের ভূ-প্রকৃতি, জীবজন্তু, পরিত্যক্ত দালানকোঠা, স্থানীয় লোকজনের পেশা, কেচ্ছাকাহিনী-- সবকিছু নিয়ে মোটামুটি সুখপাঠ্য লেখা। স্থানীয় ভাষা-সংস্কৃতিতে তার বেশ দখল, স্থান বা মানুষের নামের ইংরেজি করেছেন বেশ অবিকৃত ভাবে, ডেক্কা-মেক্কা-
ব্যক্তিত্ব কি ছুঁয়ে দেখা যায়? অ্যাবস্ট্র্যাক্ট একটা বিষয় – ছুঁয়ে দেখতে পারার কথা না তো, তাই না? আমারও তাই ধারনা ছিল।
জিয়া স্যারের সাথে দেখা হবার আগ পর্যন্ত। মুক্তিযুদ্ধের সুন্দরবন সাব-সেক্টার কমান্ডার, মেজর জিয়াউদ্দিন আহমেদ। কর্নেল তাহেরের সহ-বিপ্লবী।
(এই পোস্টে উদ্ধৃত সকল তথ্য, উপাত্ত ও বিশ্লেষণ 'Institute for Energy Economics and Financial Analysis' থেকে প্রকাশিত 'Risky and Over-Subsidised: A Financial Analysis of the Rampal Power Plant' নিবন্ধটি থেকে নেওয়া। এই লেখাটি মূলত ঐ নিবন্ধটির কিছু উল্লেখযোগ্য অংশের অনুবাদ। আগ্রহী পাঠক যারা আরও বিস্তারিত জানতে এবং মূল নিবন্ধটি পেতে আগ্রহী তারা এই লিঙ্ক থেকে এটি সংগ্রহ করতে পারেনঃ
কয়লা নির্ভর বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে সেই অঞ্চলের বায়ু দূষণ এবং ইকোসিস্টেম এর এসিডিফেকেশন এর জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসবে গণ্য করা হয়।[১] কয়লা নির্ভর থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট এ কয়লা পোড়ানোর পর যেই অবশিষ্টাংশ থাকে তার শতকরা ১৫ থেকে ৩০ ভাগ থাকে ফ্লাই এশ।[২] সাধারণত এই ফ্লাই এশ কোন নির্দিষ্ট ল্যান্ডফিল এ ডাম্পিং এর ব্যবস্থা থাকতে হয়। ল্যান্ডফিল সেই ধরণের জায়গা যেইখানে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়েস্ট একরক
খুলনার বুনো প্রাণীদের মধ্যে ছিল বাঘ, চিতাবাঘ, গণ্ডার, বুনো মহিষ, বন্য শুকর, বনবিড়াল, হরিণ, সজারু, ভোঁদড় এবং বানর। এই সমস্ত প্রাণীগুলোই সুন্দরবনের দক্ষিণে অধিকাংশ এলাকাতেই দেখা যেত, কিন্তু উত্তরের দিকেই এদের সংখ্যা বেশ কম ছিল। গণ্ডারের দেখা বেশ ভালই মিলত তখন, ১৭২৭ সালে আলেক্সান্ডার হ্যামিল্টন সুন্দরবনে গণ্ডারের প্রাচুর্য সম্পর্কে লিখেছিলেন “ 'গণ্ডারের জিভ' এক বিরল জিনিস কারণ যে কোন শত্রুর পতন ঘটাতে
খ্রিস্টের জন্মের খোঁজ বাদার বাঘ রাখে না। খ্রিস্টের জন্মের আগেও সে গরানের শ্বাসমূলকে সচকিত করে নিঃসাড়ে নদীর জলে নেমে ওপারে কোনো হতভাগ্যের মাংসে দাঁত বসিয়েছে। বালথাজার, মেলকিওর আর গাসপার যখন বেতলেহেমের রাস্তা ভুলে হাঁ করে আকাশের তারা দেখছিলো, তখনও বাঘ শেষ রাতের অন্ধকারে নদীর ওপর ঝুঁকে পড়া গাছের ছায়া ঠেলে অনায়াসে চড়াও হয়েছে এক তরুণ চিত্রলের ওপর। ক্যালেণ্ডার বাঘের কাছে বাহুল্য। বংশ পরম্পরায় বাদার বুক
খুলনায় কয়েক দিন ধরে বাসায় থেকে থেকে কেমন বিরক্ত লাগছিল। এদিকে স্বামী-স্ত্রী দুজনে মিলে একসাথে কখনও সুন্দরবনে যাইনি। রাতে ভাবছিলাম দুজনে মিলে সুন্দরবন ঘুরে আসি। সকালে উঠে বাসা থেকে হাটা শুরু করলে কেন যেন লঞ্চ ঘাটে গিয়ে হাজির হলাম বিভিন্ন ট্যুর সম্পর্কে জানতে। তখনো বেশিরভাগ লঞ্চ কোম্পানির অফিস খোলেনি। একটা অফিস খোলা পেলাম।অফিসের মালিক
এই লেখাটি মূলত: সুন্দরবনের তেল নি:সরণ নিয়ে আমার এক তরুণ রিমোট সেনসিং গবেষক বন্ধুর সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে প্রায় নিস্ফল ধাক্কাধাক্কির বর্ণনা। আমরা দেখতে চাই যারা আমাদের চেয়ে ভাল মানের স্যাটেলাইট ডেটা নিয়ে কাজ করেন তাদের এ ব্যাপারে উৎসাহী করে তোলা যায় কিনা।
সুলতানা রহমান জানতে চেষ্টা করেন নি, কোন নদীতে, যেখানে জোয়ার ভাটা খেলে, সেখানে তেল পড়লে সেই তেল কীভাবে ছড়ানোর কথা! নদীতে ছড়িয়ে পড়া তেল কোনো নির্বোধ পরিবেশ সাংবাদিকের লাইভ ক্যামেরায় সাক্ষাৎকার দেয়ার জন্য বসে থাকে না। তেল ছড়ানোর তিনদিনের মাথায় বনের সব গাছ মরে গিয়ে প্রমাণ করার কথা নয় তারা মরে যাচ্ছে। তিনটির বদলে তিনলক্ষ লাল কাঁকড়া সাংবাদিকের ক্যামেরার সামনে এসে মরে থাকাটাও তেল ছড়িয়ে পড়ার প্রভাব নয়। পরিবেশ সম্পর্কে কাণ্ডজ্ঞানহীন কোনো নির্বোধের চোখে ধরা দেয়ার মত করে পরিবেশের পরিবর্তন হয় না।