আমি হয়তো আর কখনো লিখতামই না। না কলমে না কী-বোর্ডে। পুরনো জমে থাকা লেখাগুলি ২০০৬ এর ফেব্রুয়ারীতে আপলোড করেছিলাম কাফ্রী হিমুর প্ররোচনায়। গাত্রবর্ণের তীব্রতাই হয়তো এই রকম থিংক অ্যালাইকের যোগসূত্র। এর পরে চলছিল নানান রসিকতা খোঁচাখুঁচি তর্কাতর্কি এসবেই। নতুন কবিতা একেবারেই লিখিনি। এই সময় যা যা আপলোড করেছি সবই ১৯৯৭ থেকে ২০০২ এর মধ্যে লেখা। এই পর্যায়ে পরিচয় রাসেল আর তাঁর অসাধারণ ...আমি হয়তো আর কখনো লিখতা
(মেলানকলি থেকে পালিয়ে বেড়ানোর একটা প্রবণতা গড়ে উঠেছে আশৈশব...মেলানকলি শব্দটা জানবার আগে..বুঝবার তো বটেই। অথচ একটা বয়সের পরে অথবা একটা বয়সে পৌঁছে ভাবনার খাটিয়া ভেঙে কবিতা তাড়া করে বসলো। দৌড়ে অনভ্যস্ত আমি ছুটেছি কবিতার নাগালসাধ্য ব্যবধানে। নিজেকে বাঁচাতে চাইলে হয়তো খড়িকঞ্চির ভরসায় সের্গেই বুবকা হতাম। তার বদলে হিটে আউট স্প্রিন্টার হয়ে আছি। অথচ মেলানকলির সম্ভাবনা দেখামাত্র শা...