কদিন আগেই মনে হয় গেলো ডাকবাবা আফ্রিদির জন্মদিন। আর তার সাথে চলছে এখন বিশ্বকাপ, মাঝে মাঝেই হয়ে যায় পাকি শুয়োরের বাচ্চাদের খেলা। এই খেলায় তাদের মাঠের যা পারফর্মেন্স থাকে, তার থেকে ভাল পারফর্মেন্স দেখায় পরদিন এদেশের মিডিয়া, বিশেষ করে মইত্যা আলুর উটপোদ শুভ্র। এর সাথে হঠাৎ করে শুরু হয়েছে করপোরেট হাউজগুলোর পাকি ডান্ডু চোষন। পাকিপ্রেম এরা আর ধরে রাখতে না পেরে উগরে দিচ্ছে এক্কেবারে।
ঘটনা এবারের বিশ্বকাপের প্রথম দিকের। ঠিক তারিখ মনে নেই, কিন্তু তখনও গ্রুপ স্টেজের খেলা চলছে, সম্ভবত প্রথম সপ্তাহের কোন এক দিন। বিকেলে অফিস থেকে ফেরার পথে ওয়ালমারট গিয়েছিলাম। কিছু টুকিটাকি জিনিস কেনার ছিল। কিনে বের হয়ে আসার পথে দেখি এক বয়স্ক সাদা ভদ্রলোক ৫৫ ইঞ্চি এলইডি টিভি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। কি মনে হতে তার সাথে কথা বলা শুরু করলাম। ভদ্রলোক খাস টেক্সান, কাউবয়দের দক্ষিনা টানে ইংরেজি বলেনঃ
আজকের নেদারল্যান্ডের সাথে বাংলাদেশের খেলা যে দিবারাত্রির নয় সেটা ভুলেই গিয়েছিলাম। সাড়ে এগারাটার দিকে যখন একটা হালকা ঘুম দিয়ে শেষ রাতে ওঠার চিন্তা করছিলাম, ঠিক তখনই টিভির স্ক্রীনের নীচের কোনায় দেখাচ্ছে নেদারল্যান্ড ১/০ ১.২ ওভার। আ-হা, খেলা তো দিনের বেলায়!
পৃথিবী এক কালে খুব সহজ, স্বাভাবিক একটা জায়গা ছিলো। পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে মুষ্টিমেয় কিছু বিজ্ঞানী এর বিভিন্ন গোপন রহস্য প্রকাশ করতেন। সেই তথ্যের বিস্তারও ছিলো একমাত্রিক -- বিশেষজ্ঞ কেউ আবিষ্কার করতেন, বাকিরা প্রচারমাধ্যম থেকে সেই সংবাদ জানতেন। আজ পৃথিবী অনেক বদলেছে।
টাইগারপাসে তিনটা বাঘমামা কিংবা মামীকে কে রাস্তার আশেপাশে সেট করে দেয়া হয়েছে। যদিও এই বাঘ চট্টগ্রামে কখনো দেখা যায়নি। চট্টগ্রামের বাঘ চিতাবাঘ। এই বাঘ সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার। হোক ভিন্ন জেলার বাঘ। বাংলাদেশেরই তো। তবে যিনি এই বাঘের শিল্পী তিনি সম্ভবতঃ সুলতানের ধারা অবলম্বন করতে চেয়েছিলেন ভাস্কর্য তৈরীতে। শিল্পী সুলতানের চিত্রকর্মে মোটাসোটা পেশীবহুল নরনারীর প্রাচুর্য লক্ষনীয়।
সন্ধ্যায় ৪ ঘন্টা ঘুমিয়ে রাত বারোটায় উঠলাম শুধুমাত্র বাংলাদেশের খেলা দেখব বলে। দেখি, আজ আয়ারল্যান্ডকে হারাতেই হবে। শুরুটা তো ভালোই হচ্ছে মনে হয়।
আমার মতো যারা দেশের বাইরে বসে আছেন, তারা লিংক শেয়ার করতে পারেন। আমি দেখছি
www.cricvid.com -এ। ল্যাপটপের সাথে টিভির সংযোগ দিয়ে এই রাত সাড়ে তিনটায় বসে আছি সামনে।
নজরুল ভাই নাই দেখে আমিই পোস্ট দিলাম। দরকার হলে সরিয়ে দেবো।
ক্রিকেট 'অবুঝ'দের জন্য ক্রিকেটকে আকর্ষণীয় করতে আইসিসি যে পদক্ষেপগুলো নিয়েছে, তার বেশির ভাগই বোলারদের জীবনকে দুর্বিসহ করেছে। টি২০র প্রচলন, ফ্ল্যাট উইকেট - আদেশক্রমে কর্তৃপক্ষ, একদিনের ম্যাচে ৪০% ওভারেই ব্যাটসম্যানের পেশীশক্তি প্রদর্শনের অভয়ারণ্য সৃষ্টি, বাউন্সারের ওপর কড়াকড়ি আরোপ, নো-বল করলেই পরের বলে যেমন খুশি মারো - সবকিছুই বোলারদের বিপক্ষে যায়। ক্রিকেটে দিনকে দিন বোলাররা হচ্ছেন পাঞ্চিং ব্যাগ। তা
মাশরাফি বিন মর্তুজা, ক্রিকেট সম্পর্কে যাদের জ্ঞান একেবারে ন্যুনতম তারাও এই নামটি সম্পর্কে পরিচিত৷ এই বোলার জাদু দেখান, তাঁর গতি দিয়ে৷ বাংলাদেশের জয়ের সঙ্গে এক অপরিহার্য নাম মাশরাফি৷ তাকে কিনা ভারতের বিরুদ্ধে না খেলানোর যত তোড়জোর!