এই পর্ব লিখিতে বসিয়া আমি যেন দীর্ঘকালের আটকাইয়া রাখা দীর্ঘশ্বাস ছাড়িলাম, আর আশা করিতেছি, আমার প্রিয় সচলের পাঠকগন ও ছাড়িলেন, কারন তাও খুবই স্বাভাবিক, ৫নং মানে আপাতত এই সিরিজের ইতি, যদি না আবার কোন মামার নেক নজরে পড়িয়া যাই, তাহার পর আবার আসিয়া সচলে ইনাইয়া বিনাইয়া সেই গল্প ফাঁদিয়া বসি। যদিও মনস্থির করিয়াছি, যথেষ্ট সংযত হইয়া গাড়ী চালাইব যাতে করিয়া এরূপ না ঘটে, তবে কিছ...
আপনারা যারা এই পর্বটি পড়িবেন, তাহাদের দুর্দশা চিন্তা করিয়া আমার খারাপই লাগিতেছে, লেখার ধারাবাহিকতা ঠিক রাখিবার জন্যে এই পর্বটি লিখিলাম, কিছুটা স্বার্থপরতাও আছে এর পিছনে। হয়তো এতক্ষনে ভাবা শুরু করিয়া দিয়াছেন আপনারা, এই বেটা কতদিন এইভাবে চাপা মারিতে থাকিবে, কেউ কী এতবার বেলের বাড়ী খাইয়াও অসাবধান হইতে পারে? কিন্তু যেমনটি তাতাপু বলিয়াছেন, গাড়ী চালাইলে টিকেট খাইতে হইবে,...