নতুন টুইটার শিখেছি। বেশ ইন্টারেস্টিং জিনিস, জামাতির পেছন দিয়ে বংশদন্ড প্রবেশের জন্য উত্তম হাতিয়ার। ভেবে দেখলাম জামাতির গুষ্টি বাঁশেরকেল্লা গড়বে তাতে আশ্চর্যের কিছু নাই, যে হারে লোকে এগুলিরে বাঁশ দেয় দুইচারটা কেল্লা বানানো তেমন কঠিন নয়।
গত ০৫ ফেব্রুয়ারি থেকে চলে আসা শাহবাগের আন্দোলনের কারণে আজ যুদ্ধাপরাধী , জামাত শিবির, রাজাকার এই শব্দগুলো আমাদের দেশের প্রতিটি মানুষের মনের শব্দকোষে একটি ঘৃণ্য জায়গা দখল করে নিয়েছে। আমার ঘরের মাত্র আড়াই বছরের শিশুটিও মাঝে মাঝেই বলে উঠছে রাজাকারের আস্তানা জালিয়ে দাও গুড়িয়ে দাও। এই ছোট্ট শিশুটির মনে আজকে যেই ঘৃণা যেই ক্ষোভ তাও এই শাহবাগ আন্দোলনের একটি বড় অর্জন। আমার বিশ্বাস আমার ছেলের মত আজ প্রতিটি ঘ
সোশাল মিডিয়ার বিভিন্ন সূত্র ও মাছরাঙা টিভির বরাতে জানা গেছে ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দার, যিনি থাবা বাবা নামে বিভিন্ন ব্লগে লিখতেন, খুন হয়েছেন। মিরপুরের কালসী থেকে তাঁর জবাই করা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে আজ।
ব্লগার থাবা বাবা শাহবাগ আন্দোলনের হয়ে কাজ করছিলেন শুরু থেকেই। সম্প্রতি জামাতি ব্লগ বলে পরিচিত সোনারবাংলাদেশ ব্লগে থাবা বাবাকে নিয়ে পোস্ট [ব্যাকআপ পিডিএফ] দেয়া হয়।
আমার জন্মের বছর দশেক আগে তৎকালীন পুর্ব পাকিস্তানের মানুষ আমার মত ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা ভেবে মোটাদাগে দুই ভাগে ভাগ হয়েছিল। একভাগ ঠিক করেছিল আমার জন্ম হবে আল্লার পছন্দের দেশ পাকিস্তানে, আমি আমার মায়ের ভাষা বাংলা বাদ দিয়ে কথা বলব খাঁটি মুসলমানি ভাষা উর্দুতে, স্কুলের মাঠে দাঁড়িয়ে টুপি পরে গাইব পাক সার জমিন সাদ বাদ। আমি মিশব শুধু মুসলমান বন্ধুদের সাথে, হিন্দুরা তাদের জন্মভূমিতে জিজিয়া কর দিয়ে মসলমান শাসকের দয়ায় থাকবে কিম্বা হিন্দুস্তান চলে যাবে।
এই দলের লোকগুলি জামাতি। তারা আমাকে পাকিস্তান উপহার দেবার জন্য নামাজ পড়ে বেরুত আর্মি ক্যাম্প কমান্ডারের জন্য মেয়ে খুঁজতে। তারা গ্রামের হিন্দুবাড়িতে আগুন দিয়ে আল্লার পথের গাজী ঘোষণা দিত নিজেদের। পাকিস্তান আর্মির প্রত্যক্ষ মদদে তৈরি হওয়া আল বদর বাহিনীর তরুণেরা খুঁজে খুঁজে বের করেছিল দেশের সূর্য সন্তানদের, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে পাড়ায় আমি বিশ বছর পরে থাকব সেই পাড়ায় তারা ঢুকিয়েছিল তাদের গোপন মাইক্রোবাস। তাদের মুখ ছিল কালো কাপড়ে ঢাকা।
[justify]পিচ্চিকালে গাছ থেকে বাদুড় ঝোলা দেখতে যাওয়া আমার অন্যতম পছন্দের কাজ ছিল ।প্রায় সন্ধ্যায় সেজ মামার হাত ধরে পদ্মা নদীর পাড়ে, শাহ্ মখদুম কলেজের ধারে যে বিশাল প্রাচীন বটগাছটা ছিল,সেখানে বাদুড় ঝোলা দেখতে যেতাম। সেইসব সন্ধ্যায় কালো কালো বাদুড়ের উল্টামুখো ঝুলে থাকা দেখে আমি খুব রোমাঞ্চিত হতাম। কি ভীষণ রহস্যময় মনে হত সেইসব সন্ধ্যাগুলো। তারপর একদিন একটা গল্প পড়লাম বাদুড়দের নিয়ে। একটি
'হঠাৎ মুসলমান' বলে একটা কথা ব্যারিষ্টার নাজমুল হুদাকে বিতর্কিত করেছিল সংসদে। জামাত শিবির নিয়ে লিখতে গিয়ে এই শব্দটা মাথায় এলো। আমি কঠিনভাবে বিশ্বাস করি বাংলাদেশে জামাতের প্রসারের অন্যতম কারন এই 'হঠাৎ মুসলমান'গন। নীচে দুটো সাধারন ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার উদাহরন দিলাম-
এক.
আমার প্রতিবেশী একটি পরিবার। জীবনে কোনদিন ধর্মের ধার দিয়েও ছিল না। আমোদ ফুর্তিতে দিনযাপন করতো। নারীপুরুষ নির...