সচলে ভ্রমণ কিংবা ছবি ব্লগ দেয়া একটা লজ্জ্বার বিষয় হয়ে গেছে আমার মত কিছু “আম” পাবলিকের জন্য। চোখ ধাঁধানো সব ছবি কিংবা দুর্ধর্ষ দুর্গম লোমহর্ষক রোমাঞ্চকর যাত্রা কাহিনী এখন ডালভাত। এভারেস্টে না উঠেও মহামতি তারেকাণু নিজেকে নিয়ে গেছেন এভারেস্ট উচ্চতায়, বাকিরাও সেখানে পৌঁছুবার পথ ধরেছেন।
ভূতের মতো কয়েকদিন টানা কাজ কইরা তারপর ছুটি নিলাম হপ্তাখানেক। নেওয়াটা ফরজ ছিল। কিন্তু সপ্তাহ পার হইয়া যাওয়ার পরেও দেখি আর কাজে ফিরতে মন চায় না। মন না চাওয়াটা একটা জটিল সঙ্কট। বয়স বাড়তে বাড়তে মনের এই বেয়াড়াপনা বাড়তেছে আর পাল্লা দিয়া কমতাছে মনের উপর জোর খাটানোর ক্ষমতা। এইটার চিকিৎসা আদৌ আছে কী না জানিনা।
১.
আগস্টের শেষে কাসেলের সচল সম্বেলনের সময় থিকাই প্ল্যান কইরা রাখছি এইবার ...
[justify]
১.
অলিম্পিয়া পার্কের অদূরে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নানা ধ্বংসস্তুপের ওপর মাটি ভরাট করে তৈরি হয় একটি কৃত্রিম টিলা। সেটার আধাআধি ওপর থেকে মিউনিখের অলিম্পিয়াটুর্মের ছবি।
২.
অলিম্পিয়াপার্কের উল্টোপ্রান্ত থেকে তোলা।
৩.
অষ্টমীর দিন হানা দিয়েছিলাম বাংলাদেশীদের একটি মণ্ডপে। প্রতিমার কয়েকটি ছবির একটি।
৪.
পূর্ণাঙ্গ।
৫.
লক্ষ্মী, যার সাথে আজও ভাব হয়ে ওঠেন...