‘আমরা ভাতের কাঙাল
মোড়লের ভাগ্য নিয়ে আসিনি
লাঙল কাঁধে নিয়ে সবুজের রাখালগিরি করি
খরা-মঙ্গার দুনিয়ায় আমরাও মাজরা পোকার মতো
কুরে কুরে খাই মাটি...’
আমি তাকে টেনে বসালাম, বললাম -
শ্রাবনের মুষল-বৃষ্টি ধরিত্রী ভাসমান, মাটির কসম,
কসম এই বিদ্যুৎ চমকের
আমাদের এই কলমের ফলা, যা চষে শব্দ-বীজ
আর ফলায় শিল্পের খোড়াক, এ সবই আপনার দেয়া...
এই মাটি থেকে পাওয়া...
প্রতিদান কিছু দেইনি আমরা - চিরঋণী
মুখো
চলো, আমরা মুখোশ বানাই সবাই মিলে একজোটে ---
মুখ-মুখোশের ভীড় জমে
আর কারখানাতে চাঁদ নামে
ঐ রাত্রি গভীর তিন যামে।
ঐ দেখা যায় কর্পোরেটের...
না কারখানার বন্ধ গেটের
স্বয়ম্বরা ফাঁক,---
(চিমনি থেকে চমকিয়ে চোখ মারলো দাঁড়কাক)
হাড়হারামির লেবেল সেঁটে
চল্ সব্বাই মুখোশ বানাই একজোটে।
মুখোশ গড়ায় মৃত্তিকা চাই খুব দামি
দেখতে হবে কোন রাস্তায় বদনামী
খুঁড়বো মাটি গড় ...
শেষমেষ যেতেই হলো দেশে । আজ যাব কাল যাব করে কখনযে অনেকগুলো বছর কেটে গেছে টের পাইনি । কারন যে কিছু নেই তা নয় : মনেহয় প্রতিষ্ঠা, পেশা মাথার ভেতরে খুব ভাল করে জেকে বসেছিল, তাই সময়ের চলে যাওটা ঠাহর করতে পারিনি । যাইহোক অনেক সময়, অর্থ ব্যায় করে অবশেষে দেশে যাওয়া হলো, কমকরে একটা মাস সেখানে কাটানো গেল, এটা অনেক পাওয়া- কোনকিছু দিয়ে তাকে পরিমাপ করা যবেনা । যথাসময়ে কানডায় ও ফিরে আসলাম সপরিবারে । ...