ছোটবেলা থেকেই আমি ছিলাম বিরাট বেকুব কিসিমের আর আমার বেকুবি দিনদিন বেড়েই যাচ্ছে এখনো। আমার চারপাশের বন্ধুরা সব তখন চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বলে, কথা মাটিতে পড়তে দেয়না। বড় হয়ে কি হবা এই জাতীয় প্রশ্ন দারুণ কনফিডেন্ট নিয়ে ঠাশ ঠাশ বলে দেয়, আমাকে জিগ্যেস করলে আমি একটা হাসি দেয়ার চেষ্টা করি কিন্তু মুখের একটা অবস্থা হত যেটা আমার ধারণা অনেকক্ষণ কেউ বাথরুম আটকে রাখলে যেরকম হয় অনেকটা সেরকম হত। কাজেই যে যা বলত মনে
সচলে আসি আর সব বাঘাদের ছবি দেখে মাথা চুলকাইতে চুলকাইতে যখন মাথার চুল অর্ধেক ধ্বসায় ফেলতেছি, তখন আর থাকতে না পেরে কিছু ছবি পুস্টায় ফেললাম। জানি, প্রথম নজরেই সবাই বলবেন, এমন ফটুক তো যে কেউ তুলতে পারে, খামোখা এখানে পুস্টায় সার্ভারের জায়গা নষ্ট করেন কেলা? কিন্তু সমস্যা হইল যে, অন্যেরা পারলেও আমি তো পারি না, তাই যা পারি তাই নিয়েই আনন্দে আটখানা থেকে ষোলখানা হবার উপায় হয়। ব্যাপার...
নিবিড় বাঁধনে এই ঘাস-ফুল-লতা-পাতার সাথে বন্ধুত্ব আমার। নেই কোন ভয় - হারিয়ে যাবার।
আমার যাযাবর জীবনের করুণ পথচলার দিনের আলো আমায় দিয়ে যায় ভেজা বাতাসের ভালোবাসা জড়ানো টুকরো টুকরো কণা।
মানুষের জীবনের মতো এতো জাত-বর্ণ ভেদ নিয়ে আসিনি এই পৃথিবীর বুকে। আসিনি কোন হিংসা-হানাহানি আর রক্তপাত ঘটাতে। আমার সেথে খেলা করে ঘাসফুল, ঝড়ে যাওয়া শিশির বিন্দু।
কি এক অদ্ভুত আলোকিত-অন্ধকার ...