ঢাকা শহরের অলিতে-গলিতে ফুটে রয়েছে অজস্র ফুল। কিন্তু সেসব ফুলের ছবি তোলাও কম ঝকমারি নয়। কখনো বা হৈ হৈ করে তেড়ে আসছে দারোয়ান, কখনো পুলিশ। সাধারণ মানুষ তেড়ে না এলেও মাঝে মাঝে বাঁকা মন্তব্য করতে ছাড়ছে না।
'খুসখুসে কাশি ঘুসঘুসে জ্বর
ফুসফুসে ছ্যাঁদা বুড়ো তুই মর।'
এমনিতে আমার বেশি অসুখবিসুখ হয় না। কিন্তু অল্প যা কিছু হয় সেইটা বেশ ভালই ভোগায়। একটা সময় আমার সুতীব্র ডাস্ট এলার্জির সমস্যা ছিলো, নাকেমুখে মুখোশ এঁটে ঘর থেকে বের হতে হইতো। আজকাল ঢাকা শহরের বেশিরভাগ যানবাহনই সিএনজিতেও চলায় শহরের বাতাস মোটামুটি পরিষ্কার, তারপরেও বসন্তকালটা আমার কাছে সবসময়েই একটা আতঙ্ক নিয়ে এসে উপস্থিত হয়।
সে আর কিছু বলতে পারছিলো না। তার পাশের চেয়ারে গিয়ে বসলাম। জিজ্ঞেস করলাম, “মাথা ব্যাথা?” মাথা নেড়ে বোঝালো না। আবার জিজ্ঞেস করলাম, “শরীর খারাপ?” -আবার না সূচক মাথা নাড়ালো। বুঝলাম মেয়েটা কাঁদছে। যেন-তেন কান্না নয়। ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদে চলা যাকে বলে। সাঁজ-গোছ করে শাড়ী পরা একটা মেয়ে কান্না করে যাচ্ছে। এটা মানায় না। তবুও মেয়েটি কাঁদছে। কান্নাটা একদম শব্দহীন বললেই চলে। আশেপাশের ম
হারিয়ে যাওয়া পাখিরা হয়তো আর এই পোড়া শহরে ফিয়ে আসবেনা। হয়তো একাধিক নিমজ্জিত সরলতার অন্তরালে হারিয়ে যাবে সময়ের ব্যাথা। ঋতুর মুগ্ধতা দেখে যাওয়ার ইচ্ছে নিয়ে কেটে যাবে আরেকটা অক্লান্ত শৈশবের সকাল। একদিন ছিল হারানো গুঞ্জন, একদিন ছিল লালিত বিদায়ের মন্দ বাতাস। সেই স্রোত আজ পলাতক। আকাশের দিকে তাকাই, হয়তো। মুগ্ধ কিংবা সংক্ষিপ্ত আলাপনে নিঝুম একটা স্মৃতি মেদুরতা ছেয়ে থাকে হেঁয়ালিতেও টের পাই।
সেদিন কিংকং তার ব্লগে লিখেছিল জীবনটা বোধহয় ১৪ইঞ্চি মনিটরে সীমাবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। কথা একেবারে বাড়িয়ে বলা নয়। অল্পবিস্তর সবারই মনে হয় একই অবস্থা। সকাল সাড়ে ছয়টায় দিন শুরু হয়, সুর্য ওঠারও দেড় ঘন্টা আগে। ভাবতেই অবাক লাগে। দেশে থাকতে কোনদিন সূর্য ওঠার আগে উঠেছি বলে মনে পড়েনা। তেমনটি হতো শুধুমাত্র গ্রামে গেলে কিংবা দেহঘড়িতে ব্যাপক কোন পরিবর্তন ঘটলে। এখানে দিনের প্রায় নব্বই ভাগ সময়ই...
কয়েকদিন ধরেই ভাবছিলাম দূরে কোথাও ঘুরে আসি। সেপ্টেম্বর সেশন শুরু হয়ে গেল, অথচ কোথাও যাওয়া হলোনা। আবিয়াস-এর কাছ থেকে লন্ডনে ঘুরে যাওয়ার প্রস্তাব পাওয়ার সাথে সাথে লুফে নিলাম। এক ঢিলে দুই পাখি মারা হবে, ওয়েস্টার্ন দেখা হবে আর রুবিলালের খোঁজও নেয়া হবে।
অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে ফল (Fall)-এর আমেজ ততটা পাওয়া যায়না। আমেজ না থাকলে কি হবে তাপমাত্রা এখনই ৫-৬ ডিগ্রি সে...