শেষবারের মত ঘুরে আসা যাক ধূলিময় প্রিয় প্রান্তর
যেখানে আমার গতিময় পদচ্ছাপ
চাপা পড়েছে বিকট কংক্রিটের নিচে
সেই এক জলমগ্ন নৌকার খোলে আমার সর্পভীতি
রূপান্তরিত হয় জলাবদ্ধতায় অদৃশ্য ম্যানহোলের অন্ধকারে
শেষবারের মত আমি সেই গা-ছমছম দৃশ্যটি ছুঁতে চাই।
এখনো আমি খুব বিমর্ষতায় ভোরের ঘুম-ভাঙা মাঠের
শিশির জড়ানো আলোতে
আঁকড়ে ধরি গোলপোস্ট, কর্নার কিক, রেফারির বাঁশি
চেইন-প্যাডেল ডিঙিয়ে জল যখন সিট ছুঁই ছুঁই তখন ত্রিগুণ ভাড়ার খেপ না নিয়ে আনমনে বসে থাকে গণেশ।
ডুবছে ক্রমশ, প্রথমে ফুটপাত-রাস্তাঘাট-রোড বিভাজক। অতঃপর দোকান-বারান্দা, ঘরদোর, সুউচ্চ ভবনের অলংকার গ্যারেজগুলো। শ শ গাড়ি জলাবদ্ধ, ইঞ্জিনের দাম্ভিকতায় ভাটা পড়েছে।
শহরজুড়ে ‘জল’, আলোড়নে ‘জল’, আড্ডায় ‘জল’, সংবাদপত্রে ‘জল’, চকচকে চ্যানেলগুলোর নিউজের বিশেষ দৃশ্যপটে ‘জল’। দূর্ভোগ পোহানো ম...