প্রাণবন্ত শৈশব চলছে তখনও, বাড়ীর বসার ঘরে বাবা নিয়ে আসলেন দুর্দান্ত মনোমুগ্ধকর এক ক্যালেন্ডার, জাপানের মত মাতানো কিছু আলোকচিত্র নিয়ে- না তুষারাবৃত ফুজিয়ামা সেখানে ছিল না, অনুপস্থিত ছিল সাকুরা বা চেরি ফুলও, কিন্তু প্রতিটি ছবিতে ছিল জাপানের শরতের অবিশ্বাস্য অলৌকিক সৌন্দর্যের রঙ ঝলমলে ছবি। কোথাও জাপানী বাগানের কাঠের বেঞ্চি ঢেকে আছে ঝরা ম্যাপল পাতায়, মেঠো পথে ঝরে আছে চলে যাওয়া ড্রাগনের পড়ে থাকা
সেদিন কিংকং তার ব্লগে লিখেছিল জীবনটা বোধহয় ১৪ইঞ্চি মনিটরে সীমাবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। কথা একেবারে বাড়িয়ে বলা নয়। অল্পবিস্তর সবারই মনে হয় একই অবস্থা। সকাল সাড়ে ছয়টায় দিন শুরু হয়, সুর্য ওঠারও দেড় ঘন্টা আগে। ভাবতেই অবাক লাগে। দেশে থাকতে কোনদিন সূর্য ওঠার আগে উঠেছি বলে মনে পড়েনা। তেমনটি হতো শুধুমাত্র গ্রামে গেলে কিংবা দেহঘড়িতে ব্যাপক কোন পরিবর্তন ঘটলে। এখানে দিনের প্রায় নব্বই ভাগ সময়ই...