Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

রসায়ন

খাদ্যসংস্কৃতি তেমন নিরিহ কোন বিষয় নয়- ২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৬/০৫/২০১৬ - ২:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দ্বিতীয় পর্বে আসুন, এবার দেখা যাক নিরিহ মশুর ডাল কতটা ধার্মীক এবং প্রতিশোধপরায়ণ হতে পারে। যদিও পুরোটাই ধর্মের জাড়ক রসে জাড়িত, কতটা অতিরঞ্জন আর কতটা সত্যি আছে এই গল্পে তা আমরা জানি না।


খাদ্যসংস্কৃতি তেমন নিরিহ কোন বিষয় নয়- ১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৪/০৫/২০১৬ - ২:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি ইদানীং খুব বুঝেশুনে সুশীল একটা বিষয় নিয়ে কিংবা বলতে পারেন নিতান্তই ভদ্রগোছের, সহজ একটা বিষয় নিয়ে কাজ করতে আরম্ভ করেছি। সেটা হলো খাদ্যসংস্কৃতি। খাবারের সংস্কৃতি আরকি। যাইহোক আর তাইহোক, রবীন্দ্রনাথেরও ক্ষুধা লাগতো। আইনস্টাইনও খেতেন। হিটলারও বিষয়টা অপছন্দ করতেন না। তাই একটু খোঁজখবর করার চেষ্টা। প্রথমে ভেবেছিলাম এটা নেহাতই সাদামাটা একটা বিষয়!


অরগ্যানিক ইলেক্ট্রনিক্সঃ ভবিষ্যতের পরশ পাথর (পর্ব-৬, শেষ পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২০/০৭/২০১৪ - ৯:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শেষ পর্ব নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হতে অনেক দেরী করে ফেললাম; নিত্যদিনের যান্ত্রিকতা তো আছেই, তার উপর গেল বিশ্বকাপ। কি করি বলুন! আশাকরছি এই লেখাটা পড়ে অপেক্ষা করে থাকার ক্ষোভটা বেমালুম ভুলে যাবেন।

পিছনের পর্বগুলো এখানে সাজানো পাবেন চমৎকার ভাবে, ধন্যবাদ সচলায়তনকে।

শেষের শুরুটা তাহলে শেষ করে ফেলা গেল, আসুন তাহলে শেষের শেষটা নিয়ে লেগে পরি।


অরগ্যানিক ইলেক্ট্রনিক্সঃ ভবিষ্যতের পরশ পাথর (পর্ব-৫)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২১/০৬/২০১৪ - ১২:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্যস্ততা আমায় দেয় না অবসর !! এ পর্ব লিখতে লিখতে সময় বয়ে গেল যে! দুঃখিত সেজন্যে।

গত পর্বের শেষে কথা দিয়েছিলাম কিভাবে কার্বনের চেইন, বাকি-বল, গ্রাফিন ইত্যাদির মধ্যদিয়ে ইলেকট্রনের প্রবাহ পাওয়া যায় সে নিয়ে আলোচনা করবো; আলোচনা করবো এই পরশ পাথরের গবেষণা কতদূর এগুচ্ছে, আমরা কতদূর যেতে চাই সেসব নিয়ে। আসুন তাহলে শুরু করি।


অরগ্যানিক ইলেক্ট্রনিক্সঃ ভবিষ্যতের পরশ পাথর (পর্ব-৪)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৯/০৬/২০১৪ - ৬:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব ১-এ ছিল সিলিকনের বিকল্প কি হতে পারে তার সূচনা
পর্ব ২-এ ছিল সেই বিকল্প পেতে আমাদের পরমানু-তারেকানু পর্যায়ে কি শর্ত মানতে হবে সেই গল্প
পর্ব ৩ ছিল সেই শর্ত মেনে তৈরী করা বিকল্পটা কার্বন থেকে তৈরী, মানে কি না, জৈব (অরগ্যানিক)-সেই নিয়ে

পর্ব ৩ শেষ করেছিলাম বিষ্ময় পরমানু কার্বন, যা দিয়ে বস্তুজগতের প্রায় ১০ ভাগের ৯ ভাগ বস্তুই তৈরী, সেটা দিয়েই আমাদের সিলিকনের বিকল্প কোন উপ-পরিবাহি তৈরী করতে হবে-সেই কথা বলে। কিন্তু কিভাবে? কেমন করে হাতে আসবে আমাদের সেই প্রাণ-ভোমরাটা? আসুন তাহলে শুরু করা যাক! প্রথমেই আসুন চেষ্টা করে দেখি কার্বন বাবাজির হৃদয় ছুঁয়ে দেখা যায় কিনা! চলুন দেখি এর ঘটে কি এমন আছে যে, ৯০% বস্তুই এর তৈরী! কেমন করে গান করে এই গুণী


অরগ্যানিক ইলেক্ট্রনিক্সঃ ভবিষ্যতের পরশ পাথর (পর্ব-৩)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০১/০৬/২০১৪ - ১:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১ম পর্বের গল্পটা শেষ হয়েছিল সিলিকনের বিকল্প কি আসলেই সম্ভব-সেই প্রশ্ন রেখে

গল্পের ২য় পর্বে ছিল সেই বিকল্পটা খুঁজে পাওয়ার প্রথম ধাপ, মানে কিনা, বস্তুর পরিবাহিতা কিভাবে হয় সেটা বোঝার চেষ্টা

আমরা জেনেছিলাম, কোন বস্তু বৈদ্যুতিকভাবে পরিবাহি, উপ-পরিবাহি বা কুপরিবাহি হতে পারে। পরিবাহি বস্তুগুলোর দুমাথায় ভোল্টেজ পার্থক্য তৈরী করে দিলেই ইলেকট্রনগুলো প্রবাহিত হতে থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত ঐ ভোল্টেজ পার্থক্য বজায় রাখা হয় ততক্ষণ এই প্রবাহ চলে। আর কুপরিবাহি বস্তুগুলো থেকে এমনি করে কোন ধরনের পরিবাহিতা পাওয়া যায় না। উপ-পরিবাহিগুলো থেকে কিছু পরিবাহিতা পাওয়া যায় ঠিকই, তবে এর চেয়ে পরিবাহি বস্তুগুলো অনেক বেশি কাজের। কিন্তু পরিবাহিতা নিয়ন্ত্রণ করার প্রশ্ন যখন আসে তখন এই পরিবাহি বস্তুগুলো তেমন কোন কাজে আসে না। কেন? কেননা, পরিবাহিতা তাদের সহজাত আর তাই সেই পরিবাহিতা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। আমরা জেনেছিলাম, ডোপিং নামে এক ধরনের পদ্ধতি, যেটা আসলে 'খাঁটি বস্তুর সাথে ভেজাল মিশ্রণের পদ্ধতি', সেই পদ্ধতিতে উপ-পরিবাহি, যেমন সিলিকনের পরিবাহিতা চমৎকার ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় আর উপ-পরিবাহির পরিবাহিতাও বাড়ানো যায় পরিবাহি বস্তুগুলোর মত।


প্রাণ কী (২): আত্মাহীন রসায়ন

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: শনি, ০৪/০১/২০১৪ - ২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


রাসায়নিক

এনকিদু এর ছবি
লিখেছেন এনকিদু (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/১১/২০০৯ - ১২:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রসায়নকে কেউ কেউ সবথেকে নীরস নিরানন্দ বিষয় বলে মনে করে । এরকম রস-কষহীন বিষয়ের নাম রসায়ন হওয়াটা নাকি একটা বিশ্রী কৌতূক । আমি দ্বিমত পোষণ করি । কয়েকটি ঘটনা বলি, এরকম অনেকগুলো কারনে রসায়ন জিনিসটা আমার কাছে খুব একটা নীরস মনে হয়না । বেশিরভাগ ঘটনা আমার নিজের অভিজ্ঞতা, আর শেষের ঘটনাটা একটা বই পড়ে জানতে পেরেছি গতকাল রাতে ।

পর্যায় সারনী

পর্যায় সারনীর কিছু অংশ মুখস্থ রাখা এক সময় অবশ্য কর্...