গতমাসের শেষের দিকে একটি নোটিশ দেখে আনন্দে চমকে উঠলাম, 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ তম সমাবর্তন আগামী ৩১ মার্চ' । এদিকে মাস্টার্স পরীক্ষার তারিখ পরে গেছে। রুটিনও দিয়ে দিয়েছে। জানি সমাবর্তনে অংশ নিতে এখানে ওখানে দৌড়াতে হবে। ব্যাংক থেকে শুরু করে রেজিস্টার ভবনেও পড়বে লম্বা লাইন। পরীক্ষার মধ্যে ওই কয়েকটি ঘন্টাও অনেক মূল্যবান (যেহেতু সাধারনত আমি পরীক্ষা ঘাড়ে এসে পরলেই পড়া শুরু করি)। তবুও মনের কোথায় জানি সপ্
আব্বু-ম্মু, এক আত্মা হলেও মানুষ তো দুইজন। একজনকে তো আরেকজনের চে' কম ভালবাসিনা। তাই দু'জনের একজন অডিটোরিয়াম-এ প্রবশাধিকার পাবে আরেকজন পাবে না, কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলাম না। কার্ড নেবার সময় জিজ্ঞেস করছিলাম, উপযুক্ত কোন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করলে আরেকটা কার্ড পাবো? জানলাম এমন কোনো পক্ষের কথা কারও জানা নাই। হতাশ হলাম। ওদিকে সৃষ্টিকর্তা বোধহয় স্মিতহাস্যে মজা দেখছিলেন, আর বলেছি...
নিজেকে আজ একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী(!) দাবি করতেই পারি। খালি কলসী যেমন বেশি বাজে, ঠিক তেমনিই আমার দাবি প্রতিনিয়ত জোরালো হতে থাকে। কলসী যেমন ইচ্ছা বাজুক, আজ আমার হাতে সাদা খামে ভরা সনদপত্রের দলিল। অল্প বয়সেই আমি একজন স্নাতক। ভাবতে ভালোই লাগে...দেশ অল্প বয়সী স্নাতকে ভরে যাচ্ছে। আজই সমাবর্তন হলো। তারই টুকিটাকি ব্লগর-ব্লগর।
SSF এবং কিছু অনিশ্চয়তা
কিছু কিছু ভূলের মাশুল যে এতোটা অমানবিক ...
নভেম্বরের তিন, সাল দু'হাজার আট। সকাল থেকে তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে সারা বিশ্ববিদ্যালয় (আই ইউ টি) জুড়ে। আবাসিক হলের ঘরে ঘরে অনেক অচেনা মানুষের আনাগোনা। কারো কারো চেহারার আদলই বলে দিচ্ছে তাঁরা কার অভিভাবক। অপ্রচলিত রঙের একটা গাউন পরে তাঁদের সন্তানেরা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেদের দেখছে। কারো কারো মুখে পরিষ্কার অসন্তোষ, টুপিটা মাথায় ঠিকমত আটছে না। পাশ থেকে অভিভাবক নিজের অভিজ্ঞতা থেকে ...