এখানে দেখা যায়না তাকে। শুধু জল গড়িয়ে পড়ার আবছা শব্দে টের পাওয়া যায় নদীটির অস্তিত্ব।
পাহাড় এখানে সমতলভূমিকে স্পর্শ করেছে। বিভিন্ন রকমের ঝোপঝাড় এবং লতাগুল্মে স্থানটি কিছুটা অন্ধকার। বিকেলের দিকেই সূর্য্য পাহাড়টির অন্যপাশে ঢলে পড়ে। এখানে সন্ধ্যা নামে অনেক আগেই।
নদীটির জন্ম পাহাড়ের চূড়ায়। তিনটি ছোট ঝর্নাধারা একসাথে মিশে তৈরী হয়েছে ক্ষীণকায়া এই নদীটি। এখন শীতকাল বলে নদীটি...