বেগুনি গল্প বেগুনি খেতে খেতে লিখার নিয়ম হলেও অতি বেগুনি গল্পটা একটু অন্য রকম। কিছুটা সময় বেগুনি খেয়ে, কিছুটা সময় ঘুমিয়ে, কিছুটা সময় তাইরে নাইরে নাই করে, বাদ বাকি অল্প একটু সময় লিখলে যে গল্প হয়, তাই হলো "অতি বেগুনি গল্প"।
মতি মামাকে একবার জ্বীনে ধরলো।
তাও একেবারে যেই সেই জ্বীনে না, পুরো মাত্রায় ইমপোর্টেড জ্বীন। দেওবন্দ থেকে আগত। বড় মামা মতি মামাকে ঢাকায় নি...
[ এটাকে কেউ এই লেখাটার সিক্যুয়েল বলেও মনে করতে পারেন। ]
: বুঝলি, জীবনটা এতো সোজা নারে।
আমার মতো হীরক ভাগ্নে ফেলে রেখে চশমার কাঁচ তুলে ঘঁষাঘঁষি করতে করতে (কালো ফ্রেমের রিমলেস চশমাটার কাঁচ সুগন্ধি টিস্যুতে মুছতে মুছতে) মতি মামা বলেন। আমি সুস্থিরের অভিনয় করে পিঠাপিঠি মতি মামার বড়োয়ানা লক্ষ্য করি। অনেক বছর পর মতিমামা দেশে ফিরেছেন। সেই উইম্পি ট্র্যাজেডির পর। ম...
আমার মতি মামা। বয়সে আমার প্রায় সমবয়সী। হাতে গুণে আড়াই বছরের বড়। সম্পর্কের দূরত্ব তাই হেরে গেছে বয়সের কাছে। আমরা বরাবরই বন্ধু সুলভ। মামা-ভাগ্নে সম্পর্কের বেড়াজালে আমরা একে অপরকে আবদ্ধ করে রাখিনি কখনোই। তাই আমাদের মধ্যে চলে এলাকার গন্ডি পেরিয়ে বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে দুজনেই গলাগলি করে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করা মামার তৎকালীন প্রেমিকার জন্য। মামা নীপোবনে প্রেমিকার সৌন্দর্য বয়ান ক...