Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

অভিজিৎ রায়ের খুনীদের ফাঁসি চাই

বাংলা কমিউনিটি ব্লগ এলায়েন্স এর ছবি
লিখেছেন বাংলা কমিউনিটি ব্লগ এলায়েন্স [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৭/০২/২০১৫ - ২:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আপনারা অবগত আছেন যে মুক্তমনা ওয়েবসাইটটির প্রতিষ্ঠাতা, বিজ্ঞান ও যুক্তি বিষয়ক বইয়ের জনপ্রিয় লেখক, আমাদের সহযোদ্ধা অভিজিৎ রায় ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে মৌলবাদী দুর্বৃত্তদের চাপাতির আঘাতে নিহত হন। একই হামলায় সাথে থাকা তাঁর স্ত্রী লেখিকা রাফিদা আহমেদ বন্যা গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।


#আমি_অভিজিৎ_রায়

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: শুক্র, ২৭/০২/২০১৫ - ১২:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

না, আজকে হতাশার কথা লিখতে বসি নাই। এর আগে এই সচলেই বহুবার লিখেছি এই দেশের কিচ্ছু হবেনা। কথা সত্য, কিচ্ছু হবেনা, এই দেশের মূল সমস্যা মৌলবাদীরা না, মূল সমস্যা মধ্যপন্থা অবলম্বনকারী চুতিয়া নাগরিকেরা, যারা দুধে-গুয়ে মিলিয়ে থাকতে আগ্রহী। আমাদের দেশের ধার্মিকেরা ধর্মকে বুফ্যের মত মানে, যার পোলাউ ভাল লাগে সে পোলাউ নেয় যার বিরিয়ানি সে বিরিয়ানি, কিন্তু যখন মাদ্রাসার শিক্ষিত জঙ্গিরা ভাল মানুষের কল্লা নামায়


নিদাঘনামা (১)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০২/২০১৫ - ৮:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কার্নিভ্যাল

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০২/২০১৫ - ৮:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


তুমি কেমনে স্বাধীন হইবা?

ক্রেসিডা এর ছবি
লিখেছেন ক্রেসিডা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০২/২০১৫ - ৮:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তুমি কেমনে স্বাধীন হইবা?
-----------------------------------

তুমি কেমনে স্বাধীন হইবা?
তোমার জানালায় অন্য জানালা; সিঁড়িতে অন্ধকার।
তোমার ব্যালকনি কাঁটাবনের খাঁচা,
তোমার অর্ধেক চাঁদ, বাকি অর্ধেক পাশের বাড়ির
চশমার নেগেটিভ পাওয়ারে

তুমি কেমনে পজিটিভ হইবা? তুমি কেমনে স্বাধীন হইবা?

তোমার থালায় কোমল রসায়ন; কামড়ে ফরমালিন- ঠিক তোমার
খুব গোপন পাপগুলোর মতো; গন্ধহীন;


ইমা(৩)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০২/২০১৫ - ৮:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাঁতারখেলা খেলতে খেলতে তখন আমরা দু'জনেই নদীর বেশ গভীর অংশে। রিমা আমার সামনেই। দূরের দিকে তাকিয়ে নিশ্চিন্তে এগোচ্ছে। আমি ওর একেবারে কাছে চলে যাই। তারপরে দুই হাতের দশ আঙুল বাড়িয়ে চেপে ধরতে যাই ওর গলাটা।


কোলাভেরি,থুড়ি কলোরাডো কলিং!

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: সোম, ২৩/০২/২০১৫ - ৬:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"I prefer winter and fall, when you feel the bone structure in the landscape - the loneliness of it - the dead feeling of winter. Something waits beneath it - the whole story doesn't show."
- Andrew Wyeth
__________________________________________________________

অনেকদিন কোথাও যাওয়া হচ্ছিলো না।


হাবুলের জলদস্যু জাহাজ

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৩/০২/২০১৫ - ৪:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেখক মাহবুব আজাদের সাথে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় নেই। তাঁকে চিনি হিমুদা হিসেবে। সচলের মাধ্যমে। তাঁর প্রায় সব লেখাই আমার পড়া। আসলে পড়তে বাধ্য হই। লেখার যেমন ধার-ভার, তেমনি ঠোঁটকাটা স্বভাবের মানুষ, তাঁর ব্যক্তিত্বের কাছে মনে মনে সবসময় আমি কুঁকড়ে থাকি। তবে তাঁর লেখা পড়ে নাড়া খাই, গোয়েন্দা ঝাকানাকা হাসিয়ে কাঁদিয়ে মারে। তাঁর গল্পের কথাও জানি। আমি যখন সেবাতে ছিলাম সেসময় তাঁর এক অতিপ্রকৃতিক উপন্যাসিকা ছাপা হয়েছিল। কী বলব, সবগুলোই মুগ্ধ করার মতো। কিন্তু তাঁর ছোটদের গল্পের কথা একেবারে অজানা ছিল আমার। অণুদার মুখে প্রথম শুনলাম “হাবুলের জলদস্যু জাহাজ” এর কথা।


জাতিস্মর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৩/০২/২০১৫ - ৪:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার ধারনা আমাদের মধ্যে বেশির ভাগেরই জাতিস্মর শব্দটির সাথে প্রথম পরিচয় বাংলা ব্যকরণ পড়তে গিয়ে। স্কুল জীবনে এক কথায় প্রকাশ বলে একটি জিনিস ছিল এবং সেখানে "পূর্ব জন্মের কথা স্মরণ করতে পারে যে- জাতিস্মর" খুবই নিয়মিত ছিল ,পরীক্ষায় আমার অন্তত প্রায়ই "কমন" পড়ত। কিন্তু আমার আবার পড়ার বইয়ের চেয়ে গল্পের বইয়ে বেশি ঝোঁক ছিল, আমি এ শব্দের মানে প্রথম জেনেছিলাম তাই গল্পের বই থেকেই। আমার মত যারা ছোটবেলায় সত্যজিৎ


হারামজাদা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৩/০২/২০১৫ - ৪:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ওভারব্রিজের অন্ধকার একটা জায়গায় দাঁড়িয়ে আলো দেখছিল পলাশ। অন্ধকার থেকে আলো দেখার আলাদা একটা মজা আছে। এখনো বেশ ভিড় ব্রিজের উপরে। অনেক লোকজন এপাশ ওপাশ দিয়ে খালি নামে আর উঠে, হনহন করে হাঁটে। ‘প্রতিদিন এরা কই যায় এতো?’ পলাশের মনে হয়। পলাশ তার এখনকার নাম। আগে নাম ছিল সয়ফল। তেমন জুতের নাম ছিল না। সয়ফল বা পলাশ, অথবা পলাশ বা সয়ফল আদতে একটা বেজন্মা। তার আলাভোলা মুখ দেখে তা বোঝার উপায় নেই। আগে কেবল জন্মসূত্র