[justify]পেশাজীবিদের নেটওয়ার্ক লিঙ্কডইনে যখন অ্যাকাউন্ট খুলেছিলাম তখন কানেক্ট করার জন্য যাদের নাম সাজেশনে আসতো তাদের প্রায় প্রত্যেককে অ্যাড রিকোয়েস্ট পাঠাতাম বা কেউ অ্যাড রিকোয়েস্ট পাঠালে সেটা সাথে সাথে অ্যাকসেপ্ট করতাম। এভাবে কিছু দিনের মধ্যে দেখা গেলো আমি বহু লোকের সাথে কানেক্টেড। একদিন কারা কারা আমার সাথে কানেক্টেড আছেন এটা দেখতে গিয়ে দেখি বেশিরভাগ জনকে আমি চিনিনা। তাদের সাথে আমার কানেক্শন দুই
১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের প্রথম বিজয় দিবসে পত্রিকায় যেসব বিজ্ঞাপন এসেছিল সেগুলোতে এক নজর চোখ বুলালেই সেই সময় দেশের মানুষের আবেগ, আশা, স্বপ্নের ব্যাপারটি কিছুটা অনুভব করা যায়। আমি এরকম একশোর একটু বেশি বিজ্ঞাপন একত্র করেছি। তার মধ্যে যে আঠারোটি সবচেয়ে ভাল লেগেছি সেগুলো এখানে দিলাম। আপনার যদি অন্যগুলো আরো ভাল লাগে আপনিও আমার সংগ্রহ থেকে সেগুল
এটা কোন সমবেদনামূলক বা রাগ ঝাড়ার বা কতবড় ক্ষতি হল সেই হিসেব করার লেখা নয়। সমস্যাটা সমাধানে কী করা যায়, ভবিষ্যতে এধরনের সমস্যায় কী করতে হবে সেসব নিয়ে আমার ভাবনা। একটা আউটলাইনও বলতে পারেন।
তেল বির্পযয় সমাধানে যে ৫ টি উপায় অবলম্বন করা যায় সেগুলি নিচে বর্ণনা করা হল:
(বড় করে দেখতে ছবিতে ক্লিক করুন)
আমাদের দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদদের একজন থন্দকার মোশতাক আহমদ বেশ কয়েকবার পদত্যাগ করেছিলেন। জন্মযুদ্ধ '৭১ এ একটি প্রবন্ধে বলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী না হতে পেরে তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। এর বাইরে বঙ্গবন্ধু আর জাতীয় চার নেতার লাশের উপর দিয়ে হেঁটে গিয়ে তিনি একবার অল্প সময়ের জন্য প্রেস
[justify]সম্প্রতি ফিনল্যান্ডে টকশো গোছের একটি অনুষ্ঠান আয়োজিত হল। ঠিক টকশোও নয়, বরং সংলাপ বলা শ্রেয়। রাশভারী একটি নামও জুড়ে দেয়া হয়েছে- “কেমন আছেন ফিনল্যান্ড প্রবাসী বাঙ্গালীরা”। টেবিলে উপবিষ্ট ছিলেন গন্যমান্য কতিপয় ব্যাক্তি যারা প্রত্যেকেই ডক্টরেট ডিগ্রিধারী। সঞ্চালক নিজেও একজন ডক্টরেট খেতাব পাওয়া ব্যাক্তি। দর্শক সারির অধিকাংশই উচ্চশিক্ষিত। এমন অনুষ্ঠানে অভাগার ঠাই হবে না, তা যথেষ্ট অনুমেয়; তবে স
বাংলাদেশে এক ধরনের মানুষ আছে যারা মনে করতে পছন্দ করে বড় বড় আবিস্কার হচ্ছে বাংলাদেশ এ প্রতিনিয়ত। বিদেশি চক্রান্তে এইসব প্রকাশ পাচ্ছে না। আবার অনেকে মনে করে যে আজকে বিজ্ঞানে যা সত্য কালকে সেটা তো মিথ্যা হয়ে যায়। যারা গবেষনা করে অথবা সাধারন বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন যাকোন মানুষ জানে যে, প্রতিটা আবিস্কার কত পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমানিত হয়েছে।
গ্রাম্য শীতের সকালের কেমন যেন একটা নিজস্ব গন্ধ থাকে। হালকা কুয়াশায় সেই গন্ধ মিশে থাকে। মিশে থাকে মেঠো রাস্তার উপর পড়ে থাকা হলদেটে সবুজ পাতায় লেগে থাকা শিশিরে। এই গন্ধ ভর করে ফসলের ক্ষেতে কাকতাড়ুয়ার মাথার উপর বসে থাকা দোয়েল অথবা লেজ ঝোলা ফিঙের ডানায়। ভোরের প্রথম আলোতে যে কৃষক পরম মমতায় হাত বুলায় তাঁর সাধের ফসলে, এই গন্ধ মিশে থাকে তাঁর ধূসর রঙের চাদরে। এই গন্ধ বসত গাড়ে বাঁশ ঝাড়ের শিশিরে ভেজা পাতায় আ