এই লেখাটি উদ্দেশ্য চিকিৎসকদের উপর একটি সীমাবদ্ধতার দায় চাপিয়ে দেয়া নয়।
এই লেখাটির উদ্দশ্য একটি সম্ভাব্য সীমাবদ্ধতাকে বিবেচনা করা এবং সেই সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার পথ খোঁজা।
কাছাকাছি সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে এমন কোন সময় এসেছে যেদিন সবদিক থেকে শুধু আনন্দের খবর? কিছুদিনের মধ্যে এরকম দুটি ব্যাপার আমার মনে পড়ছে। একটি হল এবার খুব কাছাকাছি সময়ে ঈদ আর পূজা আর আরেকটি হল আরো ২০১৩ আগে এক সপ্তাহের ও কম ব্যবধানে বিজয় দিবস কিংবা কাদের মোল্লার ফাঁসি।
ডিসক্লেইমার:
এই নিউজক্লিপগুলি ত্রিশ লক্ষের পরিসংখ্যান নিয়ে একাডেমিক রিসার্চের বিকল্প নয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের শহীদের পরিসংখ্যান নিয়ে এখন পর্যন্ত কোন পূর্ণাঙ্গ একাডেমিক গবেষণা হয় নি। যতদিন হবে না এটি কি ত্রিশ লক্ষ, নাকি আরো কম, নাকি আরো বেশি এ নিয়ে কখনও জোর গলায় কথা বলা যাবে না।
কোডারট্রাস্ট বাংলাদেশ সংগঠনটা সম্পর্কে আমি সবার প্রথমে জানতে পারি লাইকজীবি আরিফ আর হোসেন এর কাছ থেকে। প্রথমে দেখি আরিফ সাহেব কী বলেন -
"‘আপনার এম্বিশান... আপনার স্বপ্নই’ হবে আপনার কলেটারাল বা স্টেইক
‘আপনার মেধাই’ হবে আপনার পুঁজি
ভেরেণ্ডকচাকে বাঁশের কঞ্চি দিয়ে শক্ত করে বেঁধে তৈরি হয় আটোসাটো বেড়া। তবুও মাঝে মাঝে ফোঁকর থেকে যায়। সেটা সাময়িক। এক মাসের মধ্যেই নানা রকম বুনোলতা উঠে ঠাঁস বুনোটের মতো আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলে কচার বেড়াটাকে। নানা জাতের বুনোলতা। বেশির ভগের নাম জানি না, কিন্তু চিনি সব। কুমারিলতা, গুলষ্ণ, প্যাটেঙ্গার মতো অতিপরিচিত লতা ও যোগ দেয় সেই বুনোলতার মিছিলে। যখন ফুলে-ফলে শোভিত হয় এসব বুনোলতা, তখন সেই মেঠো বেড়ার কাছে কোথায় লাগে বাহারী উদ্যানের সৌন্দর্য।
মাঝে মাঝে যা শুনি, কিংবা যা পড়ি, তাতে মনে হয় কবি প্রজাতিটি বড়ই অদ্ভুত। ছোটবেলাতেও গুরুজনেরা হরহামেশাই কবিদের ব্যাপারে আমাদের সাবধান করে দিতেন। “বাড়ির উঠতি বয়সের ছেলেটা কিংবা মেয়েটা কবিতা লিখা শুরু করেছে”- খবরটা যেমন ভয়াবহ কোন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মত একটি পরিবারে আছড়ে পড়তে পারতো, তেমনি “কোন এক এলেবেলে কবির সাথে ডানপিটেটা ইদানিং ঘোরাঘুরি করছে”- এ খবরটাও “ইবোলা” আতঙ্কের তীব্রতায় আঘাত হানতে প
____________________________________________________
[justify]
সাড়ে এগারটা বাজে।
বারবার ঘড়ির দিকে চোখ চলে যাচ্ছে। বারটায় ক্লাস শেষ, মানে আমার ছুটি। ইস্কুলেরও। মানে আমি যেখানে পড়াই।
কয়েকদিন আগে আমার আলমা ম্যাটার শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মারামারিতে শহরের অন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রলীগ সদস্য মারা গেছে। এখন যেহেতু সবার হাতে হাতে ক্যামেরা ওয়ালা মোবাইল ফোন আছে কিভাবে কিভাবে যেন ক্যাম্পাসের কিছু মানুষ ওই সময়কার কিছু ছবি তুলে ফেলেছে এবং কয়েক দিন পরে [url=https://www.facebook.com/groups/sustian/permalink/1018076638217801/]আমাদের বিশ্
১৯৬৭ সালে তোলা মন্দিরের একটি রঙ্গিন ছবিঃ বাংলাদেশ ওল্ড ফটো আর্কাইভ নামক ফেসবুক গ্রুপ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে