বাঙ্গালি বিদেশ যাওয়ার সুযোগ খুব বেশি পায় না। যারা পায় তাদের বৃহদাংশের (বাঙালি শ্রমিক গোষ্ঠী) মনের জমে থাকা কথাগুলো কেউ শোনে না, শুনতে চায় না, শুনতে ভালোও না। যাদের কথা/ অভিজ্ঞতা আমরা শুনি, তারা সমাজের সৌভাগ্যবান অংশটুকুর প্রতিনিধিত্ব করে। আরেকদলের মুখে বিদেশের ভাল ভাল কথা খুব শুনি, তারা হচ্ছে আদমবেপারি।
এদের দুইদলের কাছেই, বৈদেশ হলো স্বর্গ। সেখানে মানুষের পকেট চুইয়ে চুইয়ে টাকা পরে, রাস্তা দিয়ে দুধের (আর মদের) নহর বহে, আকাশ হতে স্বর্ণমুদ্রা ঝরে! এরা বিদেশের গুণগান গাইতে গাইতে মুখের ফেনা তুলে ফেলে।
তো বিদেশ আসলে কেমন? বেশিদিন হলো আমি আসিনি বাইরে, যা দেখেছি, তা দেখেই এ লেখার চেষ্টা। অবশ্যই বিদেশ ভালো, অনেক অনেক ভালো। কিন্তু বিদেশে কি ট্রেন-বাস লেট করে না, দুর্ঘটনা হয় না, মারামারি হয় না, রাস্তায় জ্যাম পরে না? সবকিছুই কি স্বপ্নের মত?
ভদ্র সমাজের সুশীলেরা বিদেশে আসে, বিদেশীদের কাছে দেশের বদনাম তো করেই, দেশে ফিরে যেয়েও বলতে থাকলাম, বিদেশে কি দেখে আসলাম! আর দেশে কি অবস্থা, ছ্যা ছ্যা ছ্যা ছ্যা! এই দেশে মানুষ থাকতে পারে?
বছর দুই আগে একটা ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ সিরিজ লিখেছিলাম। তিক্ততা দিয়ে শুরু, ভালোর পূর্বাভাস দিয়ে শেষ। সেই ভালোটা পর্যায়ক্রমে ভালোলাগা এবং পরে কিভাবে ভালোবাসায় পরিণত হয়েছিলো, সেই গল্প না বললে জায়গাটার ওপর অবিচার করা হবে।
[justify]একটি সামান্য পর্যবেক্ষণঃ
ভারতীয় বাংলা সিনেমার মধ্যে একটা নতুনত্বের ছোঁয়া লেগেছে, এটা হয়তো অনেকেই লক্ষ্য করেছেন। কিন্তু কাল একটা বিশেষ জিনিস লক্ষ্য করলাম - ওরা ওদের কিংবদন্তীদেরকে সম্মান জানাতে আরম্ভ করেছে।
ছোট্ট বেলায় দাদি আমাকে শুনিয়েছিলেন এক আশ্চর্য ফলের কথা। বাড়িতে বাগানে ও ফল হয় না, হয় বনে জঙ্গলে, মেঠোপথের ধারে। রাখালদের তো মাঠেই কারবার। বিছুটি-লতায় আচ্ছাদিত ঝোপে ঝাড়ের কোন কোনায় কি ফুল ফুল ফুটেছে, কী ফল পেকে লাল হয়েছে--সব তাদের নখদর্পনে। ঘনঘোর বর্ষার দিন নেহাত ছোট নয়। আর গরু-বাছুরের যেন এসময় খিদেটা বাড়ে। মাঠ ভর্তি সজীব-সবুজ ঘাস ডগমগ করে। গরু-বাছুরের তো জিভে জল আসবেই। তাই গরু নিয়ে রাখালকে দীর্ঘসময় মাঠে কাটাতে।
১.
এক সহকর্মীর ছেলের গল্প শুনি মাঝে মধ্যেই। তার বয়স দুই বছর। সে একদিন তার বাবার মোবাইল চার্জার নিয়ে তার পেনিসের মাথায় ঢুকানোর চেস্টায় ব্যাস্ত। বাসার লোকজন তো সব অবাক।
কি করছ তুমি?
কেন, আমি তো তার্জ( চার্জ ) দেই।
২.
দুই আত্মীয় পিচ্চিকে নিয়ে খাচ্ছি। একজনের বয়স ১৮, অপরজন সাড়ে তিন । হটাৎ পিচ্চিটা খাওয়া থামিয়ে বড় কাজিনকে বলছে
রংধনুর রঙে আঁকা জাদিপাই
আরব উপদ্বীপের উত্তর-পূর্ব অংশে ওমানের একটি প্রদেশ মুসান্দাম । হাযার পর্বতমালার শুরু এখানেই, এর একপাশে পারস্য উপসাগর আরেক পাশে ওমান উপসাগর। মূল ওমান ভুখন্ড থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাত দ্বারা বিচ্ছিন্ন মুসান্দাম উপদ্বীপের মাধ্যমে বিশ্বের জ্বালানি তেল পরিবহনের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হরমুজ প্রণালীর উপর ওমান তথা এই অঞ্চলের বাকি আরব দেশগুলো নজরদারি করে (কেতাবি ভাষায় এটা geopolitically strategic location)।
নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে গত নির্বাচনে বিভিন্ন দলের খরচাপাতির হিসেব চলে এসেছে। এর মধ্যে সারণীতে সবার উপরে প্রার্থীকে দেয়া বিভিন্ন অনুদানের হিসেব দেয়ার তালিকা আছে। কেন যেন কোন সাংবাদিক বিভিন্ন প্রার্থীকে দেয়া অনুদানের তুলনামূলক চিত্র আঁকার ব্যাপারে আমার জানামতে এখন পর্যন্ত কোন উৎসাহ দেখালেন না। আমি সব দলের এই সংক্রান্ত তথ্যগুলো একজায়গায় করলাম।
আমার সুরার সাথী, সচলের ত্রিমাত্রিক কবি ভ্যান্কুভার ছেড়ে চলে গেলো। তাই ভাবলাম ওরে ফুটোস্কোপ দিয়ে দেখে রাখি। শুভ কামনা রৈলো ত্রিমাত্রিক কবি।